বাঙ্গালী নদীর তীরে

একপাশে সজনের পাড়া। অন্য পাশে হুয়াকুয়া। গ্রাম দুটির মাঝ দিয়ে বয়ে চলেছে বাঙ্গালী নদী। দুটি গ্রামের সংযোগস্থলে মেলবন্ধন বাঙ্গালী সেতু। ২০০৫ সালের আগে এ সেতু ছিল না। এপার-ওপারের বাহন ছিল নৌকা। ওপারে হুয়াকুয়া, পদ্মপাড়া, আচারের পাড়াসহ পাকুল্লা ইউনিয়নের পূর্ব পাশ দিয়ে বয়ে গেছে যমুনা নদী। আগে পাকুল্লা ইউনিয়নের বাসিন্দাদের বাঙ্গালী নদী পেরিয়ে চরপাড়ায় আসতেই পার হয়ে যেত অর্ধেক বেলা। সেতু নির্মাণের পর সেই বাসিন্দাদের জীবনযাত্রায় এসেছে গতি। সেতুর আশপাশের অনেক মানুষের জীবন-জীবিকার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে বাঙ্গালী নদী। নদীর পারের বাসিন্দাদের এক দুপুরের জীবনযাপনের কিছু চিত্র তুলে ধরা হলো। ছবিগুলো গতকাল সোমবার বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার সজনের পাড়া এলাকায় বাঙ্গালী সেতুর কাছ থেকে তোলা।

১ / ৭
.
.

বাঙ্গালী নদীর এপার থেকে গম কেটে বুকসমান পানি মাড়িয়ে হুয়াকুয়া গ্রামে যাচ্ছেন এক নারী।

২ / ৭
.
.

তপ্ত দুপুরে বাড়ি থেকে জাল নিয়ে বাঙ্গালী নদীতে মাছ ধরতে বেরিয়েছেন এক শৌখিন মৎস্য শিকারি।

৩ / ৭
.
.

দুপুর হয়ে গেছে। এখন বেলা গড়িয়ে যাবে। তাই কিশোর তাহের মিয়া নদীপারে ছাগল চরিয়ে বাড়িতে ফিরছে।

৪ / ৭
.
.

নদীপারের মানুষ বাড়িতে গবাদিপশু লালনপালন করেন। বাঙালী নদীসংলগ্ন এলাকা থেকে গবাদিপশুর খাবার ঘাস সংগ্রহ করে বাড়ি ফিরছেন দুই ব্যক্তি।

৫ / ৭
.
.

বয়োজ্যেষ্ঠ তিনজন একই এলাকার। বাড়িতে তাঁরা একটি করে মহিষ লালন পালন করেন। সেই মহিষকে খাওয়ানোর পর নদীতে গোসল করিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।

৬ / ৭
.
.

নদীর তীরে জেগে ওঠা জমিতে ব্যাপক গমের আবাদ হয়েছে। সেগুলো দুপুরের রোদের মধ্যে কেটে নিচ্ছেন কিষান-কিষানি।

৭ / ৭
.
.

নদীর ওপার থেকে কাঠবোঝাই ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে ছুটছেন ব্যাপারী।