পাহাড় কেটে ঝুঁকিপূর্ণ বসতি

বর্ষা এলেই দেশের বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে বিভিন্ন সময়ে নিহত হয় পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারী লোকজন। এরপরও থামছে না পাহাড় কেটে বসতি স্থাপনের কাজ। মূলত কম দামের বাসাভাড়া করে গ্যাস, বিদ্যুৎসহ বিভিন্ন সুবিধা পাওয়া যায় বলে এসব স্থানে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করে সাধারণ মানুষ। বর্ষাকালে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের সরানোর তোড়জোড় শুরু হয়, কিন্তু ফলাফল শূন্য। পাহাড় কাটার কারণে পরিবেশও হুমকির মুখে পড়েছে। ছবিগুলো সম্প্রতি চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন স্থান থেকে তোলা।

.
.

চট্টগ্রামের আকবরশাহ থানার মীরপুর আবাসিক এলাকায় এভাবে পাহাড় কেটে বসতি তৈরি করা হচ্ছে। ছবি: সৌরভ দাশ

.
.

নগরের বায়েজীদ এলাকার বাংলা বাজার গুলশান মসজিদের পাশে অবস্থিত ব্যাংক পাহাড়টি কেটে ঝুঁকিপূর্ণভাবে তৈরি হচ্ছে ঘরবাড়ি। ছবি: সৌরভ দাশ

.
.

নগরের মতিঝর্ণা এলাকায় টাঙ্কি পাহাড় ও জিলিপি পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে অনেকে। ছবি: সৌরভ দাশ

.
.

২০০৮ সালে এই মতিঝর্ণা এলাকার বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসে মারা যায় ১৪ জন। ছবি: সৌরভ দাশ

.
.

মতিঝর্ণা এলাকা হতাহতের ঘটনার পরও থেমে নেই পাহাড় কেটে বসতি স্থাপন। ছবি: সৌরভ দাশ

.
.

২০১১ সালের ১ জুলাই নগরের টাইগারপাস এলাকায় অবস্থিত বাটালি পাহাড়ের দেয়াল ধসে নিহত হয় ১৭ জন। একই স্থানে আবারও স্থাপন করা হয়েছে বসতি। ছবি: সৌরভ দাশ