সাহসী ১৯ বছরে প্রথম আলোর প্রীতিসম্মিলন

১৯৯৮ সালের ৪ নভেম্বর। ওই দিন প্রকাশিত হয় প্রথম আলোর প্রথম সংখ্যা। এরপর কেটে গেছে ১৯টি বছর। লাখো পাঠকের ভালোবাসা, সমর্থন ও পাশে থাকা প্রথম আলোকে সাহস জুগিয়েছে, শক্তি জুগিয়েছে। ‘সাহসী ১৯ বছর’ স্লোগান নিয়ে এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয় প্রীতিসম্মিলন।

সন্ধ্যায় অনুষ্ঠানের শুরুতেই বাল্যবিবাহ রুখে দেওয়া ময়মনসিংহের নান্দাইলের সাত সাহসী কিশোরীকে মঞ্চে ডেকে নেন প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক আনিসুল হক। ওই সাত সাহসী কিশোরীকে ফুল দিয়ে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। তাদের সংবর্ধনা জানান প্রথম আলোর সম্পাদক ও প্রকাশক মতিউর রহমান।

প্রথম আলোর ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত প্রীতিসম্মিলনে বক্তব্য দিচ্ছেন প্রথম আলো সম্পাদক ও প্রকাশক মতিউর রহমান। ছবি: প্রথম আলো
প্রথম আলোর ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত প্রীতিসম্মিলনে বক্তব্য দিচ্ছেন প্রথম আলো সম্পাদক ও প্রকাশক মতিউর রহমান। ছবি: প্রথম আলো

পরে মতিউর রহমান বলেন, ‘এই সাত সাহসী কিশোরীর কাছ থেকে অনুপ্রেরণা নেওয়া উচিত। তাদের সাহস দেখে আমরাও সাহসী হওয়ার অনুপ্রেরণা পেতে পারি। প্রথম আলোর সাহস ও শক্তির উৎস কী—এ প্রশ্ন অনেক পাঠকের, আমারও। পত্রিকা ও অনলাইনে প্রথম আলোর পাঠক ৬৫ লাখ। ফেসবুকে অনুসারী ১ কোটি ৩০ লাখ। তারাই আমাদের সাহস ও শক্তির উৎস।’

মতিউর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। এই উন্নতি দেখে আমরা সাহস পাই। ইতিহাস থেকে অনুপ্রেরণা পাই। এই সাত কিশোরী, ৬৫ লাখ পাঠক, ৫২, ৬৯, ৭১, ৯০ এবং তরুণ প্রজন্ম থেকে আমরা সামনে এগিয়ে যাওয়ার সাহস পাই।’ তিনি প্রত্যয় ব্যক্ত করেন, প্রথম আলো তার আদর্শ থেকে সরবে না। বাংলাদেশ বিজয়ী হবে এবং প্রথম আলো সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাবে।

প্রথম আলোর ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত প্রীতিসম্মিলনে বক্তব্য দিচ্ছেন ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমান। ছবি: প্রথম আলো
প্রথম আলোর ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত প্রীতিসম্মিলনে বক্তব্য দিচ্ছেন ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমান। ছবি: প্রথম আলো


অনুষ্ঠানে ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমান বলেন, পাঠক ও বিজ্ঞাপনদাতারাই পত্রিকার প্রাণ। ১৯ বছর ধরে তাঁরা প্রথম আলোর সঙ্গে আছেন। এ জন্য তাঁদের ধন্যবাদ। সত্য আর সাহসে ভর করে প্রথম আলো ১৯ বছর পার করেছে। এ সময় তিনি বলেন, ‘সত্য ও ন্যায়ের পথে থাকতে গিয়ে ফারাজ আইয়াজ হোসেন জীবন দিয়েছে। তার কাছ থেকে আমরা সাহস পাই। সাহস পাই প্রথম আলোর পাঠকদের কাছ থেকে।’

পরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও নজরুল ইসলামের গান পরিবেশন করেন সংগীতশিল্পীরা।

প্রীতিসম্মিলনে যোগ দেন সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।

রাজনীতিবিদ: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইনাম আহমদ চৌধুরী ও সুকোমল বড়ুয়া, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের, মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, ঐক্য ন্যাপের সভাপতি পঙ্কজ ভট্টাচার্য, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম।

বিশিষ্টজন: সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান রেহমান সোবহান, ড. কামাল হোসেন, মানবাধিকারকর্মী হামিদা হোসেন, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, অর্থনীতিবিদ ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, শিক্ষাবিদ জামিলুর রেজা চৌধুরী, শিল্পী মুস্তাফা মনোয়ার, সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ, গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, সাবেক রাষ্ট্রদূত মাসুদ উদ্দীন চৌধুরী, রাজনৈতিক বিশ্লেষক রওনক জাহান প্রমুখ।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে ছিলেন সুলতানা কামাল, রোকিয়া আফজাল রহমান, এ এফ হাসান আরিফ প্রমুখ।
সাবেক মন্ত্রী হাবিবুল্লাহ খান, নারীনেত্রী সালমা খান, পিকেএসএফের চেয়ারম্যান কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ, সিপিডির বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, জ্যেষ্ঠ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) হারুনুর রশীদ, গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ তোফায়েল আহমেদ, সুশাসনের জন্য নাগরিকের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, সাবেক পররাষ্ট্রসচিব মো. তৌহিদ হোসেন ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) মনিরুজ্জামান।

সাবেক কূটনীতিকদের মধ্যে ড. তৌফিক আলী, আনোয়ারুল আলম, মহিউদ্দিন আহমেদ, মাহমুদ হাসান ও শামীম আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনামের কূটনীতিকেরা উপস্থিত ছিলেন।

সচিব ও শিক্ষক: সাবেক ও বর্তমান সচিবদের মধ্যে ছিলেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার, সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সচিব আখতারী মমতাজ, পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য শামসুল আলম, পিএসসির সদস্য কামাল উদ্দিন আহমেদ, প্রধান তথ্য কমিশনার অধ্যাপক গোলাম রহমান, নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান, রাজউকের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবীণ অধ্যাপক সাখাওয়াত আলী খান, বুয়েটের অধ্যাপক মো. কায়কোবাদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ইমতিয়াজ আহমেদ, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আতিকুল ইসলাম, আশা ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ডালেম চন্দ্র বর্মণ, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের উপাচার্য আবদুল মান্নান চৌধুরী, নর্দান ইউনিভার্সিটির উপাচার্য আনোয়ার হোসেন, সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক এ এন এম মেশকাত উদ্দিন, প্রাইম ইউনিভার্সিটির উপাচার্য এম আবদুস সোবহান, এশিয়ান ইউনিভার্সিটির উপাচার্য আবুল হাসান মো. সাদেক, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান প্রীতি চক্রবর্তী প্রমুখ।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী: পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারি, পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন ও অভিযান) মোখলেসুর রহমান, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, র‍্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ, পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের উপমহাপরিদর্শক বনজ কুমার মজুমদার, র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান, ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মো. মাসুদুর রহমান প্রমুখ।

আইনজীবী: অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম; সুব্রত চৌধুরী, রানা দাশগুপ্ত, মনজিল মোরশেদ, তানজিব-উল আলম প্রমুখ।
ব্যবসায়ী ও আর্থিক খাত: আইসিসিবির সভাপতি মাহবুবুর রহমান, এসিআই গ্রুপের চেয়ারম্যান এম আনিস উদ দৌলা, এসকেএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সিমিন হোসেন, বিজিএমইএর সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুছ, কাজী মনিরুজ্জামান ও পরিচালক সাইফুদ্দিন আহমেদ, অ্যামচেমের সভাপতি নুরুল ইসলাম, পিডব্লিউসি বাংলাদেশের ম্যানেজিং পার্টনার মামুন রশীদ, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন ও কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ, শেল্‌টেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তৌফিক এম সেরাজ, সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মজিদ, অর্থনীতিবিদ আবু আহমেদ, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয়, ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মো. ওয়াসেক আলী, এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হায়দার আলী মিয়া, বিডি ভেঞ্চারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শওকত হোসেন, এনসিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান নুরুন নেওয়াজ সেলিম ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ, প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্টের এমডি তবারক হোসেন ভূঁইয়া, বিকাশের প্রধান নির্বাহী কামাল কাদির, ট্রাস্ট ব্যাংকের এএমডি ফারুক মঈনুদ্দিন, ফ্যাশন উদ্যোগের সভাপতি আজহারুল হক আজাদ।
চিকিৎসক: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কামরুল হাসান খান, বিএসএমএমইউর সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত, বিএসএমএমইউর সহ-উপাচার্য অধ্যাপক রশীদ-ই-মাহবুব, মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ মোহিত কামাল, ডা. অরূপ রতন চৌধুরী, চিকিৎসক জাকিউর রহমান, অধ্যাপক এহতেশামুল হক, শমরিতা হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম হারুন, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক আহমেদ হেলাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের আবাসিক চিকিৎসক হোসাইন ইমাম, ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশিস কুমার চক্রবর্তী, ডা. তানজিনা হোসেন।

প্রথম আলো প্রীতিসম্মিলন
প্রথম আলো প্রীতিসম্মিলন

বেসরকারি সংস্থা: পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসন কেন্দ্রের (সিআরপি) প্রতিষ্ঠাতা ভ্যালেরি এ টেইলর, প্রিপ ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক অ্যারোমা দত্ত, ব্রতীর নির্বাহী পরিচালক শারমীন মুরশীদ, বিবিসি মিডিয়া অ্যাকশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর রিচার্ড লেইস, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং প্রমুখ।
সংস্কৃতিকর্মী: রামেন্দু মজুমদার, ফেরদৌসী মজুমদার, দিলারা জামান, সুচন্দা, কবরী, আলমগীর, জুয়েল আইচ, মোর্শেদুল ইসলাম, ইলিয়াস কাঞ্চন, তপন চৌধুরী, শাবনূর, অরুণা বিশ্বাস, উত্তম গুহ, চিত্রলেখা গুহ, আফসানা মিমি, ঈশিতা, ত্রপা মজুমদার, মাহফুজ আহমেদ, নুসরাত ইমরোজ তিশা, সমরজিৎ, মিলন মাহমুদ, সন্দীপন, কিশোর, মৌটুসী, সাব্বির, ইমরান, কনা, পিয়া, সাইমন, স্বাগতা, শাহেদ, মাজনুন মিজান, আলিফ, এজাজুল ইসলাম, সালমা, শওকত আলী ইমন, অণিমা রায়, প্রিয়াঙ্কা গোপ, নাবিলা, মুনিরা মোর্শেদ মুন্নী, শারমিন লাকি, মেহজাবীন, ফুয়াদ, কোনাল, নাফিজা টুশি, মারিয়া নূর, বুবলী, তিশমা, গিয়াসউদ্দিন সেলিম, জোতিকা জ্যোতি, বাঁধন, সন্ধি, মুন, তানজিন তিশা, সাদিয়া আফরিন প্রমুখ।
শিল্পী ও সাহিত্যিকদের মধ্যে ছিলেন বীরেন সোম, আবুল বারক আলভী, আবদুল মান্নান, শিশির ভট্টাচার্য্য, বিপুল শাহ্, নাজির আহমেদ, জহির আহমেদ, জাহিদ মুস্তাফা, শহিদ কবির, তৈয়বা বেগম লিপি, সৈয়দ জাকির হোসেন, সৌরভ শিকদার, খলিকুজ্জামান ইলিয়াস, শাকুর মজিদ, সুমন রহমান, পারভেজ হোসেন, অদিতি ফাল্গুনি, ফারসিম মোহাম্মদী, আবুল হাসনাত, শামীম আমিনুর রহমান।
ক্রীড়াঙ্গনের বিশিষ্টজন: জাকারিয়া পিন্টু, বশির আহমেদ, আবদুস সাদেক, রকিবুল হাসান, জালাল আহমেদ চৌধুরী, শেখ মোহাম্মদ আসলাম, আবদুর রকিব, আলফাজ আহমেদ, আমিনুল হক।
সাংবাদিক: নিউজ টুডে সম্পাদক রিয়াজউদ্দিন আহমেদ, মানবজমিন-এর প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহ আলমগীর, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি শওকত মাহমুদ, সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী, একাত্তর টিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোজাম্মেল বাবু, এনটিভির বার্তাপ্রধান খায়রুল আনোয়ার, নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের নাসিমুন আরা হক ও পারভীন সুলতানা মুসা, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমীন, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ ও কামরুল ইসলাম চৌধুরী, সংবাদের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কাশেম হুমায়ুন, আনন্দ আলোর সম্পাদক রেজানুর রহমান, এটিএন নিউজের প্রধান নির্বাহী সম্পাদক মুন্নী সাহা, এটিএন বাংলার প্রধান নির্বাহী সম্পাদক জ ই মামুন, ডিবিসি টেলিভিশনের সম্পাদক প্রণব সাহা ও জায়েদুল আহসান, ইত্তেফাক-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আশিস সৈকত, বণিক বার্তা সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ প্রমুখ।