কৃষ্ণচূড়া লাল হয়েছে

বৈশাখ মাস চলছে। গ্রীষ্মের দাবদাহে পুড়ছে প্রকৃতি। এর মধ্যে যেন আশীর্বাদ হয়ে দেখা দেয় নানা রঙের ফুল। তার মধ্যে অনন্য কৃষ্ণচূড়া। এ সময় কৃষ্ণচূড়ার বিশাল গাছ লাল লাল ফুলে ছেয়ে যায়। চোখধাঁধানো লাল ফুলের নাম কীভাবে কৃষ্ণচূড়া হলো তা জানা যায় না। কৃষ্ণচূড়ার ফুল উজ্জ্বল লাল ও হলুদ বর্ণের হয়ে থাকে। পাপড়িগুলো প্রায় আট সেন্টিমিটারের মতো লম্বা হতে পারে। কৃষ্ণচূড়ার পাতা সবুজ। প্রতিটি পাতা ৩০ থেকে ৫০ সেন্টিমিটার লম্বা এবং প্রতিটি পাতা ২০ থেকে ৪০টি উপপত্রবিশিষ্ট। কৃষ্ণচূড়ার আদিনিবাস পূর্ব আফ্রিকা। ছবিগুলো সম্প্রতি পাবনা সদরের ট্রাফিক মোড়, থানা মোড়, নুরপুর ডাকবাংলো, সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ ও ডিগ্রি ক্যাম্পাস এলাকা থেকে ক্যামেরাবন্দী করা।

কৃষ্ণচূড়াগাছের উচ্চতা সর্বোচ্চ ১২ মিটার পর্যন্ত হতে পারে।
কৃষ্ণচূড়াগাছের উচ্চতা সর্বোচ্চ ১২ মিটার পর্যন্ত হতে পারে।
লাল ফুলে ছেয়ে যাওয়া কৃষ্ণচূড়াগাছ, চোখ জুড়িয়ে যায়।
লাল ফুলে ছেয়ে যাওয়া কৃষ্ণচূড়াগাছ, চোখ জুড়িয়ে যায়।
শীতকালে পাতা ও ফুল ঝরে যায়। বসন্তে গজায় নতুন পাতা ও কুশি।
শীতকালে পাতা ও ফুল ঝরে যায়। বসন্তে গজায় নতুন পাতা ও কুশি।
ডালে ডালে গুচ্ছ গুচ্ছ কৃষ্ণচূড়া ফুল।
ডালে ডালে গুচ্ছ গুচ্ছ কৃষ্ণচূড়া ফুল।
আগুনের মতো রং বলেই হয়তো এর ইংরেজি নাম ফ্লেম ট্রি।
আগুনের মতো রং বলেই হয়তো এর ইংরেজি নাম ফ্লেম ট্রি।
কিছু কুঁড়ি ফুটেছে, কিছু ফোটার অপেক্ষায়।
কিছু কুঁড়ি ফুটেছে, কিছু ফোটার অপেক্ষায়।
কৃষ্ণচূড়ার পুরোনো গাছে এসেছে নতুন ফুল। ফুলের মধুর টানে এসেছে মৌটুসি পাখি।
কৃষ্ণচূড়ার পুরোনো গাছে এসেছে নতুন ফুল। ফুলের মধুর টানে এসেছে মৌটুসি পাখি।
কৃষ্ণচূড়ার অন্য নাম গুলমোহর। বাংলাদেশের সবখানেই এই গাছ দেখা যায়।
কৃষ্ণচূড়ার অন্য নাম গুলমোহর। বাংলাদেশের সবখানেই এই গাছ দেখা যায়।
রোদে উদ্ভাসিত হয় এই ফুলের রং। দিনের শেষে ম্লান কৃষ্ণচূড়া।
রোদে উদ্ভাসিত হয় এই ফুলের রং। দিনের শেষে ম্লান কৃষ্ণচূড়া।