এভাবেই রাজাকারমুক্ত হবে বাংলাদেশ

.
.

একাত্তরের ঘাতক জামায়াতের অর্থের মূল জোগানদাতা ও দলটির কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য মীর কাসেম আলীর ফাঁসি শনিবার দিবাগত রাতে কার্যকর হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের ঐক্যবদ্ধতার জন্যই দেশি-বিদেশি সকল হুমকি ও চক্রান্ত ব্যর্থ করে দিয়ে একাত্তরের ঘাতকদের বিচার ও রায় কার্যকর করা সম্ভব হচ্ছে। মীর কাসেম আলীর এই দণ্ড কার্যকরের মধ্য দিয়ে আরও একটি কলঙ্ক থেকে মুক্ত হলো বাংলাদেশ।
তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ায় বাংলাদেশের মুক্তিকামী অসংখ্য মানুষের সঙ্গে আমিও স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেছি। বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের মতো আমিও বিশ্বাস করি দেশের স্বাধীনতার স্থপতির কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সব মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও দণ্ড কার্যকর হবে। সেই সঙ্গে যুদ্ধাপরাধী সংগঠন হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বিচারও হবে। আর এই বিচার ও শাস্তি বাংলাদেশে অশুভ শক্তির সব চক্রান্ত ব্যর্থ করে দেবে। এভাবেই জাতির ললাট থেকে মুছে যাবে সব কলঙ্ক তিলক।
এম নজরুল ইসলাম: অস্ট্রিয়াপ্রবাসী মানবাধিকার কর্মী ও লেখক।