ক্ল্যাসিক গ্রুপ নিয়ে এল কেনেথ কোলের মাস্ক

কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পণ্য হচ্ছে মাস্ক। সরকার ইতিমধ্যে মাস্ক ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক করে দিয়েছে এবং সঠিকভাবে তা ব্যবহার করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। ঠিক এ সময়ে ক্ল্যাসিক গ্রুপ নিয়ে এল বিখ্যাত ব্র্যান্ড কেনেথ কোল নিউইয়র্কের ৬ লেয়ার বিশিষ্ট অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সিস্টেম সমৃদ্ধ মাস্ক।

এই মাস্কের সব থেকে চমকপ্রদ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে মাস্কটি নিয়ম মেনে ধৌত করে ৩০ বার পর্যন্ত ব্যবহার করা সম্ভব। মাস্কটি পাওয়া যাবে প্রসিদ্ধ ই-কমার্স সাইট দারাজ, ইভ্যালি এবং ক্লিক এন শপে।

মাস্কটি মূলত মুখের বেশির ভাগ অংশ ঢাকার পরে সকল গতিবিধিতেও সঠিক অবস্থান বজায় রাখতে সক্ষম। খুব হালকা এবং আরামদায়ক ফেব্রিকসের এই মাস্কে নিশ্বাস নেওয়াটা বাজারে অবস্থানরত অন্যান্য মাস্কের তুলনায় সহজ। কেনেথ কোলের এই মাস্কের ব্যাক্টেরিয়াল ও ভাইরাল ফিল্টারেশন সুবিধা ৯৫ শতাংশের বেশি ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া রোধ করতে সক্ষম। মাস্কটির পিএফই (পার্টিকেল ফিল্টারেশন ইফিশিয়েন্সি) সাব মাইক্রন লেভেলের অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণাও আটকে দেয়।

৬ লেয়ারের এই মাস্কের সর্ব ভেতরের অংশে থাকছে আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণকারী এন্টিব্যাকটেরিয়াল ফিনিশিং ইনার লেয়ার। এর ওপর থাকছে একটি স্প্যান বন্ড লেয়ার, যা ফ্লুইড প্রোটেকশন প্রদান করে। এর পরবর্তীতে থাকছে দুটি মেল্ট ব্লোন লেয়ার যা বাতাসে থাকা এন্টিব্যাকটেরিয়া এবং অতি ক্ষুদ্র সব কণাকে আটকে দিতে সক্ষম। যথাক্রমে এর পর থাকছে আরেকটি স্পান বন্ড লেয়ার এবং একটি আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণকারী এন্টিব্যাকটেরিয়াল ফিনিশিং আউটার লেয়ার।

এ ব্যাপারে ক্ল্যাসিক গ্রুপের ডিরেক্টর মোহাম্মাদ ইরফান আজিম বলেন, ‘বর্তমানে ভালো মানের মাস্কের চাহিদার তুলনায় সরবরাহ অপ্রতুল এবং নকল ও নিম্নমানের মাস্কে বাজার সয়লাব হয়ে গেছে। তাই গ্রাহকদের চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে আমরা এই মাস্ক নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি যা ঘরে বসেই খুব সহজে ও সুলভ মূল্যে অনলাইনে অর্ডার করে ক্রেতারা পেয়ে যাবেন।’

উল্লেখ্য, কেনেথ কোল নিউইয়র্ক প্রায় ৩৫ বছর ধরে ফ্যাশন শিল্পে তাদের অসাধারণ নৈপুণ্যের জন্য সমাদৃত হয়ে আসছে। সর্বোচ্চ মান বজায় থেকে দীর্ঘদিন ব্যবহার উপযোগ্য পণ্য উৎপাদন করাই তাদের লক্ষ্য। এই মহামারিতে পুনঃ ব্যবহারযোগ্য উচ্চমান সম্পন্ন মাস্ক বাজারে এনে কেনেথ কোল নিউইয়র্ক আবার তাদের লক্ষ্যের প্রতিফলন ঘটাল। বিজ্ঞপ্তি