ভালো নাটক সবাই ইউটিউবে দেখেন

আজ চ্যানেল আইতে বেলা ৩টা ৫ মিনিটে প্রচারিত হবে টেলিছবি সেই তো আবার কাছে এলে। সুস্ময় সুমনের রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন শহীদ আলমগীর। এতে অভিনয় করেছেন সজল। টিভি ও চলচ্চিত্রে সাম্প্রতিক কাজ নিয়ে কথা হলো এই অভিনেতার সঙ্গে।

সজল
সজল

আপনি কোথায়? নেটওয়ার্কের সমস্যা মনে হচ্ছে।
হ্যাঁ। ঢাকার বাইরে। শুটিংয়ে আছি। এখানে নেটওয়ার্কের একটু সমস্যাই মনে হচ্ছে।

আপনার অভিনীত ‘সেই তো আবার কাছে এলে’ টেলিছবিটি প্রচার হতে যাচ্ছে। এ নিয়ে কি বিশেষ কিছু বলার আছে দর্শকদের?
এই টেলিছবির গল্পটা খুবই ভালো লেগেছিল। পরিচালক খুব যত্ন নিয়ে কাজটি করেছেন। গত রোববারও এর একটা ছোট্ট অংশের শুটিং করেছি। তাই বলতে পারেন শুটিংয়ের স্মৃতি একেবারে তাজা।

বাকি শুটিং কবে করেছেন?
খুব বেশি দিন আগে না। গত সপ্তাহে। ঢাকার আশপাশ ও রেলস্টেশনে শুটিং করেছি। তানজিন তিশা আমার সহশিল্পী। সব মিলিয়ে বেশ গোছানো কাজ হয়েছে।

নাটকে ইদানীং কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
অনেকেই বলে সাড়া পাওয়া যায় না। কথাটা ঠিক না। হয়তো টিভিতে নাটক প্রচার হলে সাড়া আগের মতো পাওয়া যায় না। কিন্তু ভালো নাটকগুলো ঠিকই ইউটিউবে সবাই দেখেন। ওখান থেকে সাড়া পাই। মাধ্যমটা পরিবর্তন হয়েছে, এই আরকি।

অনেকেই বলেন, সজল একই রকম চরিত্রে বেশির ভাগ সময় অভিনয় করেন। এ বিষয়ে আপনি কি বলবেন?
এমন অভিযোগ যদি কয়েক বছর আগে করতেন, তাহলে মেনে নিতাম। ইদানীং সেই সুযোগ নেই। কারণ, আমি হলফ করে বলতে পারি, দু-তিন বছর ধরে আমি বেছে বেছে কাজ করছি। গল্প ও চরিত্র পছন্দ না হলে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াই না। অনবরত নানা ধরনের চরিত্র নিয়ে কাজ করছি। হয়তো অনেকেই ঠিকমতো আমার অভিনীত নাটকগুলো দেখেন না। এ কারণেই এমন মন্তব্য করেন।

‘হারজিৎ’ ছবিটির কী অবস্থা?
ছবির শুটিং শেষ, শুধু গানের শুটিং বাকি আছে। এটা হয়ে গেলে মুক্তির তোড়জোড় শুরু হয়ে যাবে। আরও একটা সুখবর আসছে সামনে।

কী সেটা?

চলচ্চিত্র নিয়েই। তবে এখনই বলতে চাইছি না। চুক্তি স্বাক্ষর হলে তবেই ঘটা করে জানাব। আপাতত এইটুকু থাক।

সাক্ষাৎকার: হাবিবুল্লাহ সিদ্দিক