দৌড়ে মালদ্বীপে মধুচন্দ্রিমা

প্রতিযোগিতায় বর-কনের পোশাকে অংশ নেন ২৫০ জোড়া হবু দম্পতি।
প্রতিযোগিতায় বর-কনের পোশাকে অংশ নেন ২৫০ জোড়া হবু দম্পতি।

নিজের বিয়েটা জাঁকজমকভাবে হবে—এ স্বপ্ন কমবেশি সবারই থাকে। এরপর যদি মধুচন্দ্রিমা হয় পৃথিবীর সুন্দর কোনো স্থানগুলোর একটিতে কোনো পাঁচতারকা হোটেলে, তাহলে আর কথাই নেই। আর এসবের খরচ যদি অন্য কেউ বহন করে, তাহলে তো সোনায় সোহাগা। হবু দম্পতিদের এমন স্বপ্ন পূরণ করতে কয়েক বছর ধরে ‘রানিং অব দ্য ব্রাইডস’ নামে থাইল্যান্ডে এক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হচ্ছে। গতকাল ২৫ মার্চও ছিল এই প্রতিযোগিতা। বিজয়ী হবু দম্পতি পেয়েছেন ১০ লাখ থাই বাথ (২৯ হাজার মার্কিন ডলার) মূল্যের ওয়েডিং প্যাকেজ। যার মধ্যে রয়েছে হীরার আংটি ও মালদ্বীপে মধুচন্দ্রিমা। রয়টার্সের ছবিতে তুলে ধরা হলো বর-কনের এই দৌড় প্রতিযোগিতা।

দৌড় শুরুর আগে চলছে প্রস্তুতি।
দৌড় শুরুর আগে চলছে প্রস্তুতি।
প্রতিযোগিতার একটি পর্ব ছিল শুধু কনেদের দৌড়।
প্রতিযোগিতার একটি পর্ব ছিল শুধু কনেদের দৌড়।
হবু দম্পতিকে দৌড়াতে হয় চার কিলোমিটার পথ।
হবু দম্পতিকে দৌড়াতে হয় চার কিলোমিটার পথ।
পরনে বর-কনের পোশাক থাকলেও যেহেতু দৌড়, তাই সবার পায়ে ছিল কেডস।
পরনে বর-কনের পোশাক থাকলেও যেহেতু দৌড়, তাই সবার পায়ে ছিল কেডস।
দৌড়াতে দৌড়াতে শক্তি শেষ হয়ে আসায় প্রেয়সীকে কোলে তুলে দৌড় দেন এই হবু বর।
দৌড়াতে দৌড়াতে শক্তি শেষ হয়ে আসায় প্রেয়সীকে কোলে তুলে দৌড় দেন এই হবু বর।
দৌড়াতে দৌড়াতে ক্লান্ত দুজন।
দৌড়াতে দৌড়াতে ক্লান্ত দুজন।
একজন না পেরে হবু বরের কাঁধে ঝুলে পড়েন।
একজন না পেরে হবু বরের কাঁধে ঝুলে পড়েন।
২৯ বছরের কনে সিরাদা থামওয়ানা ও ২৭ বছরের বর সিথিচাই প্রাজোসিন দৌড়ের শেষ মাথায়। তাঁরাই জিতে নেন এবারের পুরস্কার। থামওয়ানা বলেন, ‘আমরা বিয়ের পরিকল্পনা করেছিলাম, কিন্তু অনেক কিছুই ঠিকঠাক মতো হচ্ছিল না। এই আয়োজনকারীদের ধন্যবাদ। সঠিক সময় এটি হয়েছে।’
২৯ বছরের কনে সিরাদা থামওয়ানা ও ২৭ বছরের বর সিথিচাই প্রাজোসিন দৌড়ের শেষ মাথায়। তাঁরাই জিতে নেন এবারের পুরস্কার। থামওয়ানা বলেন, ‘আমরা বিয়ের পরিকল্পনা করেছিলাম, কিন্তু অনেক কিছুই ঠিকঠাক মতো হচ্ছিল না। এই আয়োজনকারীদের ধন্যবাদ। সঠিক সময় এটি হয়েছে।’
বিজয়ী সিরাদা থামওয়ানা ও সিথিচাই প্রাজোসিন। জয়ের পর ক্লান্ত থামওয়ানা বলেন, ‘মাঝপথে আমি ক্ষান্ত দিতে চেয়েছি, কিন্তু ও আমাকে উৎসাহ দিয়ে বলেছে, আর একটু গেলেই আমাদের স্বপ্ন সত্যি হয়ে ধরা দেবে।’
বিজয়ী সিরাদা থামওয়ানা ও সিথিচাই প্রাজোসিন। জয়ের পর ক্লান্ত থামওয়ানা বলেন, ‘মাঝপথে আমি ক্ষান্ত দিতে চেয়েছি, কিন্তু ও আমাকে উৎসাহ দিয়ে বলেছে, আর একটু গেলেই আমাদের স্বপ্ন সত্যি হয়ে ধরা দেবে।’