নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে

আরব বসন্তের পরও লিবিয়ার অস্থিতিশীলতা কাটেনি। গাদ্দাফির পতনের মধ্য দিয়ে সেই আন্দোলন শেষ হলেও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাকে পুঁজি করে দেশটিতে বাড়ছে উগ্রপন্থী তৎপরতা। 

অস্থিতিশীল ও অনিশ্চিত পরিস্থিতির কারণে লিবিয়ার হাজার হাজার মানুষ সমুদ্রপথে ইউরোপে পাড়ি জমানোর চেষ্টা করছে। এই ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রায় নৌকাডুবি হয়ে প্রাণও হারাচ্ছে অনেকে। ইউরোপে অনুপ্রবেশের সময় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের আটক করছে লিবিয়া কর্তৃপক্ষ। আটকের পর তাদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বন্দিশিবিরে। ছবিগুলো ৭ অক্টোবর লিবিয়ার সাবরাথা শহর থেকে তোলা।

১ / ৪
গৃহযুদ্ধের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন। লিবিয়ার যুদ্ধপরিস্থিতি দেশের নাগরিকদের দেশ ছাড়তে বাধ্য করছে। ছবি: রয়টার্স
গৃহযুদ্ধের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন। লিবিয়ার যুদ্ধপরিস্থিতি দেশের নাগরিকদের দেশ ছাড়তে বাধ্য করছে। ছবি: রয়টার্স
২ / ৪
অভিবাসন প্রত্যাশীদের আটকের পর বন্দিশিবিরে নেওয়া হচ্ছে। গাড়িতে উঠতে তাদের দীর্ঘ লাইন। ছবি: রয়টার্স
অভিবাসন প্রত্যাশীদের আটকের পর বন্দিশিবিরে নেওয়া হচ্ছে। গাড়িতে উঠতে তাদের দীর্ঘ লাইন। ছবি: রয়টার্স
৩ / ৪
বন্দিশিবিরে পাঠানো হচ্ছে নারীদেরও। ছবি: রয়টার্স
বন্দিশিবিরে পাঠানো হচ্ছে নারীদেরও। ছবি: রয়টার্স
৪ / ৪
উন্নত জীবনের সন্ধানে ইউরোপে পাড়ি জমানোর চেষ্টা চালিয়েছিলেন এই তরুণ। ছবি: রয়টার্স
উন্নত জীবনের সন্ধানে ইউরোপে পাড়ি জমানোর চেষ্টা চালিয়েছিলেন এই তরুণ। ছবি: রয়টার্স