তিমির মতো উড়োজাহাজ!

তিমির আদলে এই উড়োজাহাজটি নির্মাণ করেছে বিখ্যাত উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস। এর আনুষ্ঠানিক নাম রাখা হয়েছে এয়ারবাস বেলুগা এক্সএল। ছবি: এয়ারবাস কোম্পানির সৌজন্যে
তিমির আদলে এই উড়োজাহাজটি নির্মাণ করেছে বিখ্যাত উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস। এর আনুষ্ঠানিক নাম রাখা হয়েছে এয়ারবাস বেলুগা এক্সএল। ছবি: এয়ারবাস কোম্পানির সৌজন্যে

প্রথমেই দৃষ্টি কাড়বে উড়োজাহাজের বিশাল আকার। একটু ধাতস্থ হয়ে আসার পর ভালোভাবে তাকালেই বোঝা যাবে, উড়োজাহাজের সামনের অংশটি ঠিক তিমির মাথার মতো। শুধু তা–ই নয়, তিমির চোখও দেখা গেছে উড়োজাহাজটিতে! আছে হাসিও। 

সিএনবিসির খবরে বলা হয়েছে, তিমির আদলে এই উড়োজাহাজটি নির্মাণ করেছে বিখ্যাত উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস। এর আনুষ্ঠানিক নাম রাখা হয়েছে এয়ারবাস বেলুগা এক্সএল। উড়োজাহাজটির আরেক নাম বেলুগা হোয়েল। প্রায় ২০ হাজার মানুষের ভোটে উড়োজাহাজের এ নকশা অনুমোদন করে এয়ারবাস কোম্পানি।

সম্প্রতি বেলুগা এক্সএলের প্রথম ফ্লাইট পরিচালনা করা হয়েছে। বাণিজ্যিক ব্যবহার শুরুর আগে এই উড়োজাহাজ দিয়ে মোট ৬০০ ঘণ্টা সময়ের ফ্লাইট পরিচালনা করতে হবে। ছবিটি টুইটার থেকে নেওয়া
সম্প্রতি বেলুগা এক্সএলের প্রথম ফ্লাইট পরিচালনা করা হয়েছে। বাণিজ্যিক ব্যবহার শুরুর আগে এই উড়োজাহাজ দিয়ে মোট ৬০০ ঘণ্টা সময়ের ফ্লাইট পরিচালনা করতে হবে। ছবিটি টুইটার থেকে নেওয়া

এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, হাসিমুখের তিমির আদলে তৈরি উড়োজাহাজটির ছবি এরই মধ্যে ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।

এয়ারবাস কোম্পানির তরফে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি বেলুগা এক্সএলের প্রথম ফ্লাইট পরিচালনা করা হয়েছে। প্রায় ৪ ঘণ্টা ১১ মিনিট সময় স্থায়ী ছিল সেই ফ্লাইট।

বেলুগা এক্সএল উড়োজাহাজ দিয়ে মোট ৬০০ ঘণ্টা সময়ের ফ্লাইট পরিচালনা করতে হবে। এ জন্য সময় লাগবে ১০ মাস। এরপর এটিকে চূড়ান্ত সনদ দেওয়া হবে। ২০১৯ সালের শেষ দিকে এই উড়োজাহাজের বাণিজ্যিক ব্যবহার শুরু হতে পারে।