পাহাড়ঘেরা রাঙামাটি খুব টানে

তাঁদের ফ্যাশন খাবারদাবার আর বিনোদন

স্টাইল বা ফ্যাশন, খাওয়াদাওয়া ও বিনোদন—জীবনধারা দিয়ে সাধারণের চেয়ে আলাদা হন তারকারা। কেমন তাঁদের ফ্যাশন স্টাইল ও খাবারদাবার? বিনোদনের ক্ষেত্রে প্রথম পছন্দ কী? বলেছেন বিভিন্ন অঙ্গনের চার তরুণ তারকা। সঙ্গে ছিলেন হাবিবুল্লাহ সিদ্দিকশফিক আল মামুন

ছবি: প্রথম আলো
ছবি: প্রথম আলো

ফ্যাশন
এই সময়ের ফ্যাশনশৈলী অনুসরণ করি আমি। ক্যাজুয়াল পোশাকের মধ্যে জিনস, টি-শার্ট, শার্ট ও স্লিপার আমার প্রিয়। মাঝেমধ্যে স্নিকার পরতেও ভালো লাগে। বিশেষ বিশেষ কোনো অনুষ্ঠানে গেলে অবশ্য ফরমাল প্যান্ট-শার্ট ও টাই পরি। এ ছাড়া আমার প্রিয় হলো ট্যাগ ব্র্যান্ডের ঘড়ি ও রে ব্যান ব্র্যান্ডের সানগ্লাস। বেল্টের বেলায় পছন্দ গুচি ব্র্যান্ড। যখন দেশের বাইরে যাই, সানগ্লাস, ঘড়ি ও বেল্ট কিনে আনি।

খাওয়াদাওয়া
নরম খিচুড়ি সঙ্গে গরুর মাংস ভুনা আমার পছন্দের খাবার। কিন্তু গরুর মাংসের ভুনার বাইরে মায়ের হাতের ডিম ভর্তার স্বাদই আলাদা। আমি যখন দেশের বাড়ি রংপুরে যাই, যে কয়েক দিন থাকি, মা প্রায় প্রতিদিনই ডিম ভর্তা খাওয়ান। দেশি শাকসবজি ও কালিজিরাসহ সব ধরনের ভর্তা খেতেও খুব ভালো লাগে। এ ছাড়া চট্টগ্রামের মেজবানি ও খুলনার চুঁইঝালের গরুর মাংস বড়ই চমৎকার। আর দেশের বাইরের যে খাবারগুলো আমার ভালো লাগে সেগুলো হলো, লেমচপ ও টিবন স্টেক।

বিনোদন
আমার কাছে প্রধান বিনোদন হলো ঘোরাঘুরি। ঘোরার জন্য আমার প্রথম প্রিয় জায়গা নিজের শহর রংপুর। এরপর দেশের মধ্যে পাহাড়ঘেরা রাঙামাটি খুব টানে আমাকে। সিলেটের রাতারগুলও অপূর্ব। ঘুরতে খারাপ লাগে না কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে। এগুলো মূলত দেশের ভেতরে আমার ঘোরাঘুরির ফিরিস্তি। আর দেশের বাইরে? এমনিতে দেশের বাইরে খুব একটা ঘুরতে যাওয়া হয় না। খেলার সুবাদেই যাওয়া হয় বেশি। দেশের বাইরে বেড়ানোর জন্য প্রিয় জায়গাগুলো হলো—দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্যারিবিয়ান বিচ ও নিউজিল্যান্ড।