চা পানের আয়োজনে

এক কাপ চা যে কতভাবেই বানানো যায়! চিনিসহ, চিনি ছাড়া, কড়া লিকার, দুধসহ, দুধ ছাড়া—তালিকা যেন অন্তহীন। এরপর তো আছে চায়ের ভিন্নতা। সঙ্গে যোগ করা যেতে পারে চা পানের নানা উপায়। তিনবার গরম পানিতে চা ব্যাগ চুবানো, এরপর ঠান্ডা পাস্তুরিত দুধ মেশানো—এই পুরো ৬০ সেকেন্ডের চা-ই বেশি জনপ্রিয় ব্রিটেনে। চা বানানোর যথার্থ নিয়ম খুঁজে পাবেন অনেক জায়গাতেই। তবে ব্যক্তিগত রুচির কারণে সেই নিয়মেও আছে ভিন্নতা (তথ্য সূত্র: দ্য ইনডিপেনডেন্ট ডটকোডটইউকে)। এই চা পরিবেশনও করতে হয় যথার্থভাবে। বর্ষার এই সময়ে বিকেলে বৃষ্টির ছাট দেখতে দেখতে একেক দিন একেকভাবে চা পান করা যেতেই পারে। পরিবেশনে আনা যায় নান্দনিকতা।

গরমে আরাম পাবেন মাটির পেয়ালায় চা পরিবেশনে। বাড়িতে থাকা দুই-তিন ধরনের মাটির কাপ মিলিয়ে নিতে পারেন। মুড়ি আর চানাচুরের সঙ্গে জমে যাক চায়ের আড্ডা

স্বাদ পরিবর্তনে কফিও চলতে পারে। সাদা–কালো ডোরাকাটা নকশায় আভিজাত্য এনেছে কাপের সোনালি হাতলটি। সঙ্গে থাক বাড়িতে বানানো ব্রাউনি।

বাড়ির ছাদে চা পানের আয়োজন করা যেতে পারে সহজেই। রং চা হলে স্বচ্ছ কাপ আর কেটলি বেছে নিতে পারেন

বর্ষার সঙ্গে নীল রঙের সম্পর্ক আছে। নীল কাপেই হয়ে যাক তাহলে চা পান

কালো কফির পরিবেশনায় পুরোনো আমলের ছোট্ট গোলাপি নকশার কাপ

সবুজ–নীল কাপগুলোর সঙ্গে হলুদ বা সবুজ যেকোনো একটি কেটলি মানিয়ে যাবে। মাঝেমধ্যে ভিন্নতা আনতে কাপ ও কেটলির ব্যবহারে পরিবর্তন নিয়ে আসা যায়

টি কোজি ব্যবহারে টি পটের চা গরম থাকবে অনেকক্ষণ। ছবি: নকশা

লেখা ও সাজানো: রয়া মুনতাসীর