এখন তাঁরা কী করবেন?

.
.

গোলকিপার
এই বিশ্বকাপে তাঁদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সই প্রমাণ করে তাঁরা দারোয়ান হিসেবে যেকোনো সিকিউরিটি কোম্পানিতে চাকরি নিতে পারেন। কোনো চোর তাঁদের হাত গলে কোথাও ঢুকতে পারবে বলে মনে হয় না!
মিডফিল্ডার
রাজনীতিতে নেমে যেতে পারেন। মাঠ দখলে তাঁদের সঙ্গে পেরে ওঠা সত্যিই মুশকিল হবে!
কোচ
শরীরের সঙ্গে একটা চেয়ার বেঁধে নিলেই তাঁরা চেয়ার কোচে পরিণত হতে পারেন। ব্যবসা অবশ্যই মন্দ হবে না! সামনেই ঈদ।
রেফারি
কার্ড বিতরণের ব্যবসা করতে পারেন, আশা করা যায়, তাঁরা প্রচুর অর্ডার পাবেন!
দর্শক
লুডু খেলা বা নুডলস খাওয়াবিষয়ক কোনো একটা বিশ্বকাপ নিশ্চয়ই কোথাও না কোথাও শুরু হবে। রাত জেগে সেটা দেখার প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করতে পারেন।
লাইনসম্যান
ইলেকট্রিক কিংবা গ্যাসলাইনে প্রায়ই সমস্যা দেখা যায়। তবে সে ক্ষেত্রে লাইন ঠিক করার জন্য কোনো ‘লাইনসম্যানের’ দেখা মেলে না সহজেই। তাঁরা এই শূন্যস্থান দখল করতে পারেন।
স্ট্রাইকার
ক্যারম খেলার বোর্ডে কারও স্ট্রাইকারটি হারিয়ে গেলে সেটির রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে বোর্ডে উঠে বসতে পারেন! শরীরের নিচে ঘাস-মাটির বদলে পাউডার থাকায় ইনজুরির পরিমাণও
কম হবে।