মোমেন্ট অব দ্য ম্যাচ : শত্রু যখন বন্ধু

১ / ১
ম্যাচ শেষ হতে তখনো প্রায় কুড়ি মিনিট বাকি। হঠাৎ করেই মাঠেই বসে পড়লেন উরুগুয়ে স্ট্রাইকার এডিনসন কাভানি। পায়ে চোট পেয়েছেন। ঠিকমতো হাঁটতেও পারছেন না। মাঠ ছাড়তে হবে। কিন্তু নিজের হাঁটুতে ভর দিয়ে মাঠ ছাড়ার মতো অবস্থাও তাঁর নেই। এই পরিস্থিতিতে এমন একজন তাঁকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন, যাঁকে আটকানোর ছক কষেই কাভানিরা মাঠে নেমেছিলেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো! পর্তুগিজ তারকার কাঁধে ভর করে কাভানির খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে মাঠ ছাড়ার সেই দৃশ্য এই বিশ্বকাপের অন্যতম সেরা মুহূর্ত। যোদ্ধা হিসেবে মাঠে নামলেও যে তাঁদের আবেগ-অনুভূতি আছে, হোক প্রতিপক্ষ তবু একজনের কষ্ট ছুঁয়ে যায় আরেকজনকে—রোনালদো তা বুঝিয়ে দিলেন কাভানিকে টাচলাইনের ওপারে পৌঁছে দিয়ে। আর তখন সেই চিরায়ত প্রশ্নটাও নিশ্চয়ই উঁকি দিয়েছে ফুটবলপ্রেমীদের মনে, ফুটবল কি নিছকই খেলা? নাকি খেলার চেয়েও বেশিকিছু?
ম্যাচ শেষ হতে তখনো প্রায় কুড়ি মিনিট বাকি। হঠাৎ করেই মাঠেই বসে পড়লেন উরুগুয়ে স্ট্রাইকার এডিনসন কাভানি। পায়ে চোট পেয়েছেন। ঠিকমতো হাঁটতেও পারছেন না। মাঠ ছাড়তে হবে। কিন্তু নিজের হাঁটুতে ভর দিয়ে মাঠ ছাড়ার মতো অবস্থাও তাঁর নেই। এই পরিস্থিতিতে এমন একজন তাঁকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন, যাঁকে আটকানোর ছক কষেই কাভানিরা মাঠে নেমেছিলেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো! পর্তুগিজ তারকার কাঁধে ভর করে কাভানির খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে মাঠ ছাড়ার সেই দৃশ্য এই বিশ্বকাপের অন্যতম সেরা মুহূর্ত। যোদ্ধা হিসেবে মাঠে নামলেও যে তাঁদের আবেগ-অনুভূতি আছে, হোক প্রতিপক্ষ তবু একজনের কষ্ট ছুঁয়ে যায় আরেকজনকে—রোনালদো তা বুঝিয়ে দিলেন কাভানিকে টাচলাইনের ওপারে পৌঁছে দিয়ে। আর তখন সেই চিরায়ত প্রশ্নটাও নিশ্চয়ই উঁকি দিয়েছে ফুটবলপ্রেমীদের মনে, ফুটবল কি নিছকই খেলা? নাকি খেলার চেয়েও বেশিকিছু?