কর্মীদের চোখে কেমন তাঁরা?

সুন্দর পিচাই
সুন্দর পিচাই

খারাপ বসের অধীনে কেউই কাজ করতে চান না, নিশ্চিত। বিশেষ করে যিনি প্রতিষ্ঠান চালান, তিনি যদি যোগ্য না হন, তাহলে তো কথাই নেই। অনেক সময় উচ্চ যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিরাও প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্ব দিতে গিয়ে হিমশিম খেয়ে যান। কর্মীরা তখন হতাশ হয়ে যান। পরিচয় গোপন রেখে কর্মক্ষেত্র সম্পর্কে মতামত জানানোর ওয়েবসাইট গ্লাসডোর সম্প্রতি একটি জরিপ চালিয়েছে। জরিপের বিষয় ছিল, কর্মীরা তাঁদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) নেতৃত্বে কতটা সন্তুষ্ট?

সুন্দর পিচাই
গুগল
কর্মী সন্তুষ্টির হার: ৯৬%
‘দুর্দান্ত দল (ব্যবস্থাপনা ও একসঙ্গে কাজ করার ক্ষেত্রে)। পেশাদারত্ব বৃদ্ধি এবং অগ্রগতির জন্য পরিচালনা পর্ষদ পুরোপুরি সমর্থন দিয়ে থাকে।’
—গুগল ডেটা সেন্টার পরিচালন কর্মী

সত্য নাদেলা
মাইক্রোসফট করপোরেশন
কর্মী সন্তুষ্টির হার: ৯৫%
প্রতিষ্ঠানটির বিক্রয়কর্মীদের মতে, সত্য নাদেলার সঠিক সিদ্ধান্তে মাইক্রোসফটে প্রতিদিনই কোনো না কোনো পরিবর্তন আসছে।

জেফ বেজোস
অ্যামাজন
কর্মী সন্তুষ্টির হার: ৮৬%
‘জেফ বেজোস এবং তাঁর “এস টিম” মেধাবী, যাঁরা কিনা দীর্ঘ মেয়াদের পরিকল্পনা করে থাকেন এবং সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়ে থাকেন।’ —সফটওয়্যার উন্নয়ন প্রকৌশলী

ইলন মাস্ক
টেসলা এবং স্পেসএক্স
কর্মী সন্তুষ্টির হার (টেসলা ও স্পেসএক্স): ৮৬ ও ৯৮ শতাংশ
স্পেসএক্স পরিচালন উন্নয়ন প্রকৌশলীর মতে, নেতৃত্ব কর্মীকে সম্পদ ও কর্তৃত্ব দেয়। যাতে প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য পূরণ হয়। এর ফলে নিম্নপদের প্রকৌশলীরাও অর্থপূর্ণ কাজ করতে পারেন।
সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার