১. শসায় তরমুজের চেয়েও বেশি পানি, ৯৬ শতাংশই পানি। ‘রিহাইড্রেশন স্ন্যাক’ হিসেবে নামডাক আছে শসার। তরমুজের ৯২ শতাংশ পানি।
২. স্টেকের চেয়ে ব্রকোলিতে বেশি প্রোটিন।
৩. মধু পৃথিবীর একমাত্র খাবার, যা কখনোই নষ্ট হয় না।
৪. কমলার ভেতরে অ্যান্টিব্যাকটোরিয়াল গুণাগুণ আছে। তাই একে ডাকা হয় প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক।
৫. সাইট্রাস–জাতীয় ফলের ঘ্রাণ নিলে বমি বমি ভাব কমে। এই ধরনের ফলের মধ্যে আছে লেবু, কমলালেবু, জাম্বুরা, কাগজিলেবু।
৬. দৌঁড়ানোর আগে কয়েকটা কিশমিশ খেয়ে নিলে আপনি আরও ভালো দৌড়াতে পারবেন। ‘কমার্শিয়াল এনার্জি চিউ’ হিসেবে কিশমিশের নামডাক আছে।
৭. নিয়মিত কলা খেলে রক্তচাপ কমবে। কেননা কলা পটাশিয়ামসমৃদ্ধ।
৮. কলা, ডার্ক চকলেট, সবুজ শাক, সামুদ্রিক খাবার, টাটকা রঙিন ফল অ্যান্টিডিপ্রেস্যান্ট।
৯. সবচেয়ে ‘পচা’ আর জনপ্রিয় খাবার হলো চিজ।
১০. সাদা চকলেট আসলে চকলেট নয়। সেখানে কোনো চকলেট নেই।
১১. মিষ্টিকুমড়া আদতে ফল।
১২. বিরিয়ানির জনপ্রিয় ‘মসলা’ জায়ফলের ভেতর হেলুসিনেটিং উপাদান মাইরিসটিসিন রয়েছে। মাত্রাতিরিক্ত জায়ফল খেলে আপনার হেলুসিনেশন হতে পারে।
সূত্র: ইটফার্স্ট