শচীন টেন্ডুলকার (ভারত)—৬৬৪ ম্যাচ
১৯৮৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ২০০ টেস্ট, ৪৬৩ ওয়ানডে ও ১টি টি–টোয়েন্টি খেলেছেন।
মাহেলা জয়াবর্ধনে (শ্রীলঙ্কা/এশিয়া)—৬৫২ ম্যাচ
১৯৯৭ থেকে ২০১৫সাল পর্যন্ত ১৪৯টি টেস্ট, ৪৪৮টি ওয়ানডে ও ৫৫টি টি–টোয়েন্টিতে খেলেছেন। জয়াবর্ধনে ৫টি ম্যাচ খেলেছেন এশিয়া একাদশের হয়ে।
কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা/আইসিসি/এশিয়া)—৫৯৪ ম্যাচ
২০০০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ১৩৪টি টেস্ট, ৪০৪টি ওয়ানডে ও ৫৬টি টি–টোয়েন্টি খেলেছেন। শ্রীলঙ্কান ব্যাটসম্যান এর ৪টি এশিয়া একাদশ ও ৩টি বিশ্ব একাদশের হয়ে খেলেছেন।
সনাৎ জয়াসুরিয়া (শ্রীলঙ্কা/এশিয়া)—৫৮৬ ম্যাচ
১৯৮৯ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ১১০টি টেস্ট, ৪৪৫টি ওয়ানডে ও ৩১টি টি–টোয়েন্টি খেলেছেন। জয়াসুরিয়া ৪টি ম্যাচ খেলেছেন এশিয়া একাদশের হয়ে।
রিকি পন্টিং (অস্ট্রেলিয়া/আইসিসি)—৫৬০ ম্যাচ
১৯৯৫ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ১৬৮টি টেস্ট, ৩৭৫টি ওয়ানডে ও ১৭টি টি–টোয়েন্টি খেলেছেন। অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক বিশ্ব একাদশের হয়ে খেলেছেন ১টি ম্যাচ।
বিরাট কোহলি (ভারত)—৫৫১ ম্যাচ
২০০৮ সালে আন্তর্জাতিক ম্যাচে অভিষিক্ত কোহলি এ পর্যন্ত ভারতের হয়ে ১২৩টি টেস্ট, ৩০৩টি ওয়ানডে ও ১২৫টি টি–টোয়েন্টি খেলেছেন।
এমএস ধোনি (ভারত/এশিয়া)—৫৩৮ ম্যাচ
২০০৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৯০টি টেস্ট, ৩৫০টি ওয়ানডে ও ৯৮টি টি–টোয়েন্টি খেলেছেন। ভারতের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ৩টি ম্যাচ খেলেছেন এশিয়া একাদশের হয়ে।
শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান/আইসিসি/এশিয়া)—৫২৪ ম্যাচ
১৯৯৬ সাল তেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ২৭টি টেস্ট, ৩৯৮টি ওয়ানডে ও ৯৯টি টি–টোয়েন্টি খেলেছেন। এশিয়া ও বিশ্ব একাদশের হয়ে ৩টি করে ম্যাচ খেলেছেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক।
জ্যাক ক্যালিস (দ. আফ্রিকা/আইসিসি/আফ্রিকা)—৫১৯ ম্যাচ
১৯৯৫ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত ১৬৬টি টেস্ট, ৩২৮টি ওয়ানডে ও ২৫টি টি–টোয়েন্টি খেলেছেন। বিশ্ব একাদশের হয়ে ৪টি ও আফ্রিকা একাদশের হয়ে ২টি ম্যাচ খেলেছেন সাবেক অলরাউন্ডার।
রাহুল দ্রাবিড় (ভারত/আইসিসি/এশিয়া)—৫০৯ ম্যাচ
১৯৯৬ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ১৬৪টি টেস্ট, ৩৪৪টি ওয়ানডে ও ১টি টি–টোয়েন্টি খেলেছেন। ভারতীয় ব্যাটসম্যান বিশ্ব একাদশের হয়ে ৪টি ও এশিয়া একাদশের হয়ে ১টি ম্যাচ খেলেছেন।
রোহিত শর্মা (ভারত)—৫০০ ম্যাচ
২০০৭ সালে অভিষেকের পর এ পর্যন্ত ৬৭টি টেস্ট, ২৭৪টি ওয়ানডে ও ১৫৯টি টি–টোয়েন্টি খেলেছেন রোহিত। সবগুলোই ভারতের পক্ষে।