ভুঁড়ির বিড়ম্বনা

>রাজধানীর তোপখানা রোডে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে একটি পদচারী-সেতু আছে। তা সত্ত্বেও বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সামনে সড়ক বিভাজকের দুই বেষ্টনীর ফাঁক দিয়ে নানা কসরত করে পার হওয়ার চেষ্টা করেন পথচারীরা। যাঁদের একটু ভুঁড়ি আছে তাঁদের ফাঁক গলে পার হতে যথেষ্ট বেগ পোহাতে হয়। এতে ভিড় লেগে যাওয়ায় পড়তে হয় বিড়ম্বনায়। সময় বাঁচাতে এই কষ্টটুকু মেনে নেওয়া যায় বলে জানান অনেকে পথচারী। আবার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সচিবালয়ের এক কর্মকর্তা এ অবস্থা দেখে বলেন, গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে চলন্ত সিঁড়ি দেওয়া খুব জরুরি। এতে বয়স্ক কিংবা ভুঁড়িওয়ালা লোকজনের জন্য সুবিধা হবে। ছবিগুলো মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় তোলা।
সড়ক বিভাজকের দুই বেষ্টনীর ফাঁক দিয়ে নানা কসরত করে পার হওয়ার চেষ্টা করছেন এই ব্যক্তি।
সড়ক বিভাজকের দুই বেষ্টনীর ফাঁক দিয়ে নানা কসরত করে পার হওয়ার চেষ্টা করছেন এই ব্যক্তি।
কিন্তু বাদ সাধল তাঁর ভুঁড়ি। শেষমেশ ব্যর্থ হয়ে পদচারী-সেতু ব্যবহার করতে বাধ্য হন তিনি।
কিন্তু বাদ সাধল তাঁর ভুঁড়ি। শেষমেশ ব্যর্থ হয়ে পদচারী-সেতু ব্যবহার করতে বাধ্য হন তিনি।
ব্যস্ত সড়কের মাঝখানেই এ দৃশ্য। একজনের একটু দেরিতেই ভিড় লেগে যায়।
ব্যস্ত সড়কের মাঝখানেই এ দৃশ্য। একজনের একটু দেরিতেই ভিড় লেগে যায়।
ভুঁড়ির কারণে দেরি হয়ে যাওয়ায় আবার বিরক্তও হন পেছনের ব্যক্তিটি।
ভুঁড়ির কারণে দেরি হয়ে যাওয়ায় আবার বিরক্তও হন পেছনের ব্যক্তিটি।