শীতে শুঁটকি বানানোর ধুম

শীত এলে শুঁটকি বানানোর ধুম পড়ে সমুদ্র উপকূলীয় এলাকাগুলোতে। ছুরি,লইট্টা, লাক্ষ্যা, রুপচাঁদাসহ বিভিন্ন মাছের শুঁটকি তৈরি করা হয় রামু, কক্সবাজার, টেকনাফ ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে। এরপর এসব শুঁটকি দেশের বিভিন্ন এলাকায় পৌঁছে দেওয়া হয়। আকার ও মান অনুসারে এসব শুঁটকি পাইকারিতে ৫০০ থেকে ২০০০ টাকায় বিক্রি করা হয়। প্রতিটি শুঁটকি তৈরির কারখানায় কাজ করেন ৩০ থেকে ৫০ জন শ্রমিক। সারা দিন কাজ শেষে তাঁরা মজুরি পান ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা। ছবিগুলো চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণ পারে অবস্থিত ইছানগর এলাকার শুঁটকি কারখানার।

চলছে মাছ কাটার কাজ।
চলছে মাছ কাটার কাজ।
শুঁটকি কারাখানায় কাজ করেন অনেক নারী শ্রমিক।
শুঁটকি কারাখানায় কাজ করেন অনেক নারী শ্রমিক।
সামুদ্রিক বড় বড় মাছ দিয়ে শুঁটকি করা হয়
সামুদ্রিক বড় বড় মাছ দিয়ে শুঁটকি করা হয়
সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ব্যস্ত হয়ে পড়েন শুঁটকি কারখানায় কাজ করা শ্রমিকেরা।
সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ব্যস্ত হয়ে পড়েন শুঁটকি কারখানায় কাজ করা শ্রমিকেরা।
সারা দিন কাজ শেষে শুঁটকি কারখানায় কর্মরত শ্রমিকেরা মজুরি পান ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা।
সারা দিন কাজ শেষে শুঁটকি কারখানায় কর্মরত শ্রমিকেরা মজুরি পান ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা।
শুঁটকি করার জন্য মাছ শুকাতে দেওয়ার আগে বাছাইয়ের কাজ করছেন শ্রমিকেরা।
শুঁটকি করার জন্য মাছ শুকাতে দেওয়ার আগে বাছাইয়ের কাজ করছেন শ্রমিকেরা।