যশোরে ঐতিহ্যবাহী ঘোড়দৌড়

>দুপুর হতেই কুয়াশা কেটে যায়। ঝলমল করে ওঠে রোদ। নানা রং ও আকারের ঘোড়ায় ভরে যায় মাঠ। ধান কাটার পর খোলা মাঠে প্রতিবছর যশোর সদর উপজেলার হুদারাজাপুর গ্রামে ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। ১৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতাটি ছিল ৭০তম আসর।
হারিয়ে যাওয়ার পথে গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী খেলা ঘোড়দৌড়। পরিসর কমলেও এর আবেদন যে একেবারে ফুরিয়ে যায়নি, ঘোড়া ও দর্শকের উপস্থিতি সেই কথাই মনে করিয়ে দেয়।
হারিয়ে যাওয়ার পথে গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী খেলা ঘোড়দৌড়। পরিসর কমলেও এর আবেদন যে একেবারে ফুরিয়ে যায়নি, ঘোড়া ও দর্শকের উপস্থিতি সেই কথাই মনে করিয়ে দেয়।
খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে শৌখিন ঘোড়াপ্রেমিকেরা ঘোড়া নিয়ে জড়ো হন। তাঁরা শুধু প্রতিযোগিতার জন্যই ঘোড়া পোষেন।
খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে শৌখিন ঘোড়াপ্রেমিকেরা ঘোড়া নিয়ে জড়ো হন। তাঁরা শুধু প্রতিযোগিতার জন্যই ঘোড়া পোষেন।
যেখানেই খেলা হয়, সেখানেই ঘোড়া নিয়ে ছুটে যান এই শৌখিন ঘোড়াপ্রেমীরা।
যেখানেই খেলা হয়, সেখানেই ঘোড়া নিয়ে ছুটে যান এই শৌখিন ঘোড়াপ্রেমীরা।
এবারের ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতায় ২৮ জন প্রতিযোগী তাঁদের ঘোড়া নিয়ে হাজির হন।
এবারের ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতায় ২৮ জন প্রতিযোগী তাঁদের ঘোড়া নিয়ে হাজির হন।
ঘোড়াগুলোর নামও বেশ—পঙ্খিরাজ, পবনরাজ, হৃদয় বাংলা, রাজদুলাল, মুক্তিযোদ্ধা, বাহাদুর, সোনার তরি, জং বাহাদুর, সোনার ময়না, সুপারস্টার, জঙ্গিরাজ, টিপু সুলতান, জালালি, মণিরাজ, বাংলার ফুল, সায়বাজ প্রভৃতি।
ঘোড়াগুলোর নামও বেশ—পঙ্খিরাজ, পবনরাজ, হৃদয় বাংলা, রাজদুলাল, মুক্তিযোদ্ধা, বাহাদুর, সোনার তরি, জং বাহাদুর, সোনার ময়না, সুপারস্টার, জঙ্গিরাজ, টিপু সুলতান, জালালি, মণিরাজ, বাংলার ফুল, সায়বাজ প্রভৃতি।
প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাঘারপাড়া উপজেলার জহির। দ্বিতীয় হন মাগুরার সাধুখালীর হাবিবার। আর যৌথভাবে তৃতীয় হয়েছেন অভয়নগরের উসমান চৌধুরী ও দশপাখির মিলন।
প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাঘারপাড়া উপজেলার জহির। দ্বিতীয় হন মাগুরার সাধুখালীর হাবিবার। আর যৌথভাবে তৃতীয় হয়েছেন অভয়নগরের উসমান চৌধুরী ও দশপাখির মিলন।
নাতিকে ঘাড়ে নিয়ে ঘোড়দৌড় দেখতে যান এক দাদা।
নাতিকে ঘাড়ে নিয়ে ঘোড়দৌড় দেখতে যান এক দাদা।