'আমাদের বাসায় বন্ধুরা আসতে চায় না'

>

রাসেল শ্যামপুর বরইতলা নিউ প্রিপারেটরি স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে। ছোট্ট এই ছেলে থাকে শ্যামপুর মসজিদ রোডের ৪ নম্বর রাস্তার মোড়ের ঝুপড়ি একটি ঘরে। রাসেলের বাবা আবদুর রশিদ রিকশা চালান। রাসেল জানায়, বন্ধুরা কেউ তার বাসায় যেতে চায় না। কারণটা জানতে হলে দেখতে হবে রাসেলদের বাসার ছবিগুলো। তুলেছেন দীপু মালাকার।

ময়লা পানি মাড়িয়ে বাসায় যাচ্ছে রাসেল। প্রতিদিনই এভাবে স্কুলেও যায় সে। পয়োনালা লাইনের সংস্কারের অভাবে শ্যামপুরের কলেজ রোডের চৌরাস্তার ওপর কলকারখানার রাসায়নিক বর্জ্য ও আবর্জনা জমে থাকে।
ময়লা পানি মাড়িয়ে বাসায় যাচ্ছে রাসেল। প্রতিদিনই এভাবে স্কুলেও যায় সে। পয়োনালা লাইনের সংস্কারের অভাবে শ্যামপুরের কলেজ রোডের চৌরাস্তার ওপর কলকারখানার রাসায়নিক বর্জ্য ও আবর্জনা জমে থাকে।
এভাবে পার হতে গিয়ে কোনো কোনো দিন পড়ে গেছে সে। এক বছরে পানিতে পড়ে ব্যথা পেয়েছে প্রায় ১০ বার।
এভাবে পার হতে গিয়ে কোনো কোনো দিন পড়ে গেছে সে। এক বছরে পানিতে পড়ে ব্যথা পেয়েছে প্রায় ১০ বার।
এই ঝুপড়ি ঘরেই থাকে রাসেলরা। বদ্ধ পানিতে মশাদের নিরাপদ বসবাস।
এই ঝুপড়ি ঘরেই থাকে রাসেলরা। বদ্ধ পানিতে মশাদের নিরাপদ বসবাস।
নোংরা পানির ধারে রাসেলদের বাসা।
নোংরা পানির ধারে রাসেলদের বাসা।
বাবা গেছেন কাজে। মা শ্যামলীতে। স্কুল থেকে বাসায় ফিরে একাই থাকে রাসেল।
বাবা গেছেন কাজে। মা শ্যামলীতে। স্কুল থেকে বাসায় ফিরে একাই থাকে রাসেল।
এমন নোংরা পরিবেশেই অভ্যস্ত রাসেল।
এমন নোংরা পরিবেশেই অভ্যস্ত রাসেল।
ঘরে ফেরার পর আবার কোচিংয়ে পড়তে যায় রাসেল।
ঘরে ফেরার পর আবার কোচিংয়ে পড়তে যায় রাসেল।
সেখানেও যেতে হয় নোংরা পানি মাড়িয়ে।
সেখানেও যেতে হয় নোংরা পানি মাড়িয়ে।
ছোট্ট রাসেলের মতো এলাকার অনেকেই চরম ভোগান্তি পোহায়। তাদের অভিযোগ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিকে বারবার বলেও লাভ হয়নি।
ছোট্ট রাসেলের মতো এলাকার অনেকেই চরম ভোগান্তি পোহায়। তাদের অভিযোগ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিকে বারবার বলেও লাভ হয়নি।
রাসেলের বাড়িতে কোনো বন্ধুও আসতে চায় না। রাসেল চায়, তার বাসার সামনের রাস্তাটি যেন ঠিক হয়ে যায়।
রাসেলের বাড়িতে কোনো বন্ধুও আসতে চায় না। রাসেল চায়, তার বাসার সামনের রাস্তাটি যেন ঠিক হয়ে যায়।