'ছবি তুলতে হলে সাহসী হতে হয়'

>দেশের আলোকচিত্রীদের মধ্যে অন্যতম সাইদা খানম। তিনি দেশের প্রথম নারী আলোকচিত্রী। এবার একুশে পদক পাচ্ছেন সাইদা খানম। আগামীকাল প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে এ পদক গ্রহণ করবেন তিনি। আলোকচিত্রীর পেশা বেছে নেওয়ায় প্রথম থেকেই সামাজিক নানা বাধাবিপত্তি পাড়ি দিতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন সাইদা খানম। আজ সকালে প্রথম আলোকে তিনি বলেন, ‘ছবি তুলতে হলে সাহসী হতে হয়। আমার সাহস ছিল তাই আমি থেমে যাইনি।’ সাইদা খানম জানান, তাঁকে সাহস দিয়েছেন বড় বোন অধ্যক্ষা হামিদা খানম, মহসিনা আলীসহ অনেকে। এ ছাড়া তাঁর কাজে অনুপ্রেরণা দিয়েছিলেন এ দেশের নারী জাগরণের পথিকৃৎ মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন ও ‘বেগম’ পত্রিকার সম্পাদক নূরজাহান বেগম। আলোকচিত্রী হিসেবে সাইদা খানমের মূল যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৫৬ সালে, ‘বেগম’ পত্রিকার মাধ্যমে। আজ তাঁর রোজকার জীবনের কিছু মুহূর্ত ধরা পড়ে প্রথম আলোর ক্যামেরায়—
সাইদা খানম এ দেশের প্রথম নারী আলোকচিত্রী। এ বছর একুশে পদক পাচ্ছেন তিনি।
সাইদা খানম এ দেশের প্রথম নারী আলোকচিত্রী। এ বছর একুশে পদক পাচ্ছেন তিনি।
হাস্যোজ্জ্বল সাইদা খানম।
হাস্যোজ্জ্বল সাইদা খানম।
সামাজিক বাধাবিপত্তি ডিঙিয়ে এই দুটি হাতেই উঠেছিল ক্যামেরা। বাংলাদেশে নারী আলোকচিত্রীদের পথিকৃৎ সাইদা খানমের যাত্রা শুরু হয়েছিল ‘বেগম’ পত্রিকার মাধ্যমে।
সামাজিক বাধাবিপত্তি ডিঙিয়ে এই দুটি হাতেই উঠেছিল ক্যামেরা। বাংলাদেশে নারী আলোকচিত্রীদের পথিকৃৎ সাইদা খানমের যাত্রা শুরু হয়েছিল ‘বেগম’ পত্রিকার মাধ্যমে।
বনানীতে নিজের বাসার দেয়ালে সাইদা খানমের তোলা ছবি।
বনানীতে নিজের বাসার দেয়ালে সাইদা খানমের তোলা ছবি।
সকালে নাশতার টেবিলে সাইদা খানম।
সকালে নাশতার টেবিলে সাইদা খানম।
আলোকচিত্রী হিসেবে দেশ ও দেশের বাইরে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশ নিয়েছেন সাইদা খানম, পুরস্কৃতও হয়েছেন।
আলোকচিত্রী হিসেবে দেশ ও দেশের বাইরে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশ নিয়েছেন সাইদা খানম, পুরস্কৃতও হয়েছেন।