যমুনার চরে লঙ্কাকাণ্ড

>

যমুনার চর রাঙাচ্ছে লাল মরিচ। এ যেন মরিচের লালগালিচা। বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার যমুনা নদীর চরে বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে এবার রেকর্ড পরিমাণ মরিচের চাষ হয়। ভালো ফলন ও দাম পেয়ে চাষিরাও খুশি। কৃষি বিভাগ বলছে, বগুড়ার চাষিদের উৎপাদিত মরিচের বাজারমূল্য প্রায় ২০০ কোটি টাকা।

সোনাতলা উপজেলার খাটিয়ামারী, শিমুলতাইড়, তেকানী চুকাইনগর, পাকুল্লা ও কাচারি এলাকার মানুষ লাল মরিচ শুকিয়ে নিচ্ছেন।
সোনাতলা উপজেলার খাটিয়ামারী, শিমুলতাইড়, তেকানী চুকাইনগর, পাকুল্লা ও কাচারি এলাকার মানুষ লাল মরিচ শুকিয়ে নিচ্ছেন।
সোনাতলা উপজেলার পাকুল্লা ইউনিয়নের রাধাকান্তপুর গ্রামের কৃষক জহুরুল ইসলাম চরখাটিয়ামারীতে দেড় বিঘা জমিতে মরিচের চাষ করেছেন। এতে তাঁর খরচ হয়েছিল ৩০ হাজার টাকা। খেতেই মরিচ বিক্রি করেছেন ৪৫ হাজার টাকা।
সোনাতলা উপজেলার পাকুল্লা ইউনিয়নের রাধাকান্তপুর গ্রামের কৃষক জহুরুল ইসলাম চরখাটিয়ামারীতে দেড় বিঘা জমিতে মরিচের চাষ করেছেন। এতে তাঁর খরচ হয়েছিল ৩০ হাজার টাকা। খেতেই মরিচ বিক্রি করেছেন ৪৫ হাজার টাকা।
যমুনার চর রাঙাচ্ছে লাল মরিচ। সেগুলো চরে শুকাচ্ছেন নারী-পুরুষ। এর এক ফাঁকে দুপুরের খাবার খাচ্ছেন তাঁরা। দিনমান মরিচ শুকিয়ে প্রতিজন শ্রমিক মজুরি পাচ্ছেন ২০০ টাকা। চরখাটিয়ামারী, সোনাতলা উপজেলা, বগুড়া।
যমুনার চর রাঙাচ্ছে লাল মরিচ। সেগুলো চরে শুকাচ্ছেন নারী-পুরুষ। এর এক ফাঁকে দুপুরের খাবার খাচ্ছেন তাঁরা। দিনমান মরিচ শুকিয়ে প্রতিজন শ্রমিক মজুরি পাচ্ছেন ২০০ টাকা। চরখাটিয়ামারী, সোনাতলা উপজেলা, বগুড়া।
সোনাতলা উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সালাহ উদ্দিন সরদার জানান, ১ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড সনিক, বিজলী ও স্থানীয় জাতের মরিচ চাষ করা হয়েছে। এবার শুকনা মরিচের ফলন বিঘাপ্রতি ১০ থেকে ১২ মণ।
সোনাতলা উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সালাহ উদ্দিন সরদার জানান, ১ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড সনিক, বিজলী ও স্থানীয় জাতের মরিচ চাষ করা হয়েছে। এবার শুকনা মরিচের ফলন বিঘাপ্রতি ১০ থেকে ১২ মণ।
যমুনার চর রাঙাচ্ছে লাল মরিচ।
যমুনার চর রাঙাচ্ছে লাল মরিচ।
শুধু মরিচ আর মরিচ
শুধু মরিচ আর মরিচ
শুকনো মরিচ বাজারে নেওয়ার উদ্দেশ্যে বস্তায় ভরা হচ্ছে।
শুকনো মরিচ বাজারে নেওয়ার উদ্দেশ্যে বস্তায় ভরা হচ্ছে।