রাতারগুলে শামুকখোল

>

জল আর বনের মিতালি, তাই তো এটি জলাবন। দূর থেকে বনের সবুজে চোখ পড়লে থোকা থোকা বস্তুর মতো দেখায়। কাছে গেলে নড়াচড়া আর ওড়াউড়িতে দেখা মেলে ঝাঁকে ঝাঁকে পাখির। এ পাখি সিলেটের জলাবন রাতারগুলের বাসিন্দা শামুকখোল। প্রায় পাঁচ বছর পর রাতারগুলে দেখা মিলল এই পাখির। পর্যটকদের আনাগোনায় একসময় শামুকখোল নিরাপত্তাহীন হয়ে রাতারগুল ছেড়েছিল। পর্যটকদের চলাচল কিছুটা নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় রাতারগুলে ফিরছে তারা। জলাবন রাতারগুলের অবস্থান সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নে।

প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা হিজল-করচ-বরুণগাছের পাশাপাশি বেত, ইকরা, খাগড়া, মুর্তা ও শণজাতীয় গাছ রাতারগুলকে জলাবন হিসেবে অনন্য করেছে।
প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা হিজল-করচ-বরুণগাছের পাশাপাশি বেত, ইকরা, খাগড়া, মুর্তা ও শণজাতীয় গাছ রাতারগুলকে জলাবন হিসেবে অনন্য করেছে।
বনে ৭৩ প্রজাতির উদ্ভিদের সঙ্গে ২৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ২০ প্রজাতির সরীসৃপ, ১৭৫ প্রজাতির পাখি ও ৯ প্রজাতির উভচর প্রাণীর অস্তিত্ব রয়েছে।
বনে ৭৩ প্রজাতির উদ্ভিদের সঙ্গে ২৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ২০ প্রজাতির সরীসৃপ, ১৭৫ প্রজাতির পাখি ও ৯ প্রজাতির উভচর প্রাণীর অস্তিত্ব রয়েছে।
শামুকখোলও আছে এ বনে। পরিবেশকর্মীরা মনে করছেন, পর্যটকদের সচেতনতা বাড়লে এ বনে ফিরবে হারানো সব প্রাণী।
শামুকখোলও আছে এ বনে। পরিবেশকর্মীরা মনে করছেন, পর্যটকদের সচেতনতা বাড়লে এ বনে ফিরবে হারানো সব প্রাণী।
এমন পাখি দেখতে হলে যেতে হবে রাতারগুল চৌমোহনী ও চৌরঙ্গী ঘাটে।
এমন পাখি দেখতে হলে যেতে হবে রাতারগুল চৌমোহনী ও চৌরঙ্গী ঘাটে।
২০১২ সালে বিশ্ব পর্যটন দিবসে প্রথম আলোর প্রথম পাতায় রাতারগুলের একটি আলোকচিত্র নতুন করে এ জলাবনকে পরিচিত করে তোলে।
২০১২ সালে বিশ্ব পর্যটন দিবসে প্রথম আলোর প্রথম পাতায় রাতারগুলের একটি আলোকচিত্র নতুন করে এ জলাবনকে পরিচিত করে তোলে।
নদী ও হাওরবেষ্টিত ৫০৪ দশমিক ৫০ একর আয়তনের পুরো এলাকা বহুদিন প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে অনেকটা অজানা ছিল।
নদী ও হাওরবেষ্টিত ৫০৪ দশমিক ৫০ একর আয়তনের পুরো এলাকা বহুদিন প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে অনেকটা অজানা ছিল।
১৯৭৩ সালে বন বিভাগ রাতারগুলকে জলাবন (সোয়াম্প ফরেস্ট) হিসেবে সংরক্ষিত ঘোষণা করে।
১৯৭৩ সালে বন বিভাগ রাতারগুলকে জলাবন (সোয়াম্প ফরেস্ট) হিসেবে সংরক্ষিত ঘোষণা করে।