পুরান ঢাকার বাখরখানি
>পুরান ঢাকার নাজিমউদ্দিন রোডে এখনো টিকে আছে বেশ কয়েকটি বাখরখানির দোকান। বাংলাপিডিয়া বলছে, উনিশ শতকের চল্লিশের দশকে প্রকাশিত হাকিম হাবিবুর রহমানের ‘ঢাকা পাচাশ বারাস পেহলে’ গ্রন্থে বাখরখানির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ঢাকা ছাড়াও দেশের অন্যান্য শহরেও এই মচমচে রুটি তৈরি হয়। অনেকেই সকালের নাশতা হিসেবে বাখরখানি বেছে নেন। নাজিমউদ্দিন রোডে ৫ ধরনের বাখরখানি তৈরি হয়—নোনতা বাখরখানি, মিষ্টি বাখরখানি, ঘিয়ের মিষ্টি বাখরখানি, পাতলা বাখরখানি ও পনিরের বাখরখানি। ছবিগুলো মঙ্গলবারের।