বিশ্বযুদ্ধের ক্ষত ও স্মৃতি

>দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বর্তমান মিয়ানমারে সংঘটিত যুদ্ধে প্রায় ৪৫ হাজার কমনওয়েলথ সৈনিক নিহত হন। তাদের জন্য বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও ভারতে ৯টি সমাধিক্ষেত্র স্থাপন করা হয়। বাংলাদেশে দুটি সমাধিক্ষেত্র—কুমিল্লা ও চট্টগ্রামে। কুমিল্লার ময়নামতির কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রিটি ১৯৪৬ সালে নির্মাণ করা হয়। এখানে অবিভক্ত ভারত, জাপান, আফগানিস্তান, নাইজেরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডসহ বেশ কয়েকটি দেশের শহীদ সৈনিকের সমাধি আছে। মোট সমাধির সংখ্যা ৭৩৬টি। ছায়া-সুনিবিড় সমাধিক্ষেত্রটি কমনওয়েলথ ওয়ার গ্রেভস কমিশন (সিডব্লিউজিসি) পরিচালনা করে। ছবিগুলো গত শনিবারের।
কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রিতে সারিবদ্ধ সমাধি।
কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রিতে সারিবদ্ধ সমাধি।
সমাধির ফলকে নাম, মৃত্যুর তারিখ ও পদবির পাশাপাশি ধর্মীয় প্রতীকও রয়েছে।
সমাধির ফলকে নাম, মৃত্যুর তারিখ ও পদবির পাশাপাশি ধর্মীয় প্রতীকও রয়েছে।
বিমান সৈনিকদের গণকবর।
বিমান সৈনিকদের গণকবর।
উঁচু বেদি, বেদিতে ক্রুশ প্রতীক।
উঁচু বেদি, বেদিতে ক্রুশ প্রতীক।
উপর থেকে দেখা সমাধিক্ষেত্র।
উপর থেকে দেখা সমাধিক্ষেত্র।
প্রতি দুটি সমাধির পরপর ফুলগাছ রয়েছে।
প্রতি দুটি সমাধির পরপর ফুলগাছ রয়েছে।
৭৩৬ জন শহীদের মধ্য ১৩ জনের পরিচয় জানা যায়নি।
৭৩৬ জন শহীদের মধ্য ১৩ জনের পরিচয় জানা যায়নি।