বাঙ্গির গ্রামে এক দিন

>

কোথাও বলে বাঙ্গি, কোথাওবা ফুটি। ছোপ ছোপ সবুজ খোসার ভেতর ঘিয়ে বা হালকা গোলাপি রঙের শাঁসে রয়েছে কড়া সুমিষ্ট ঘ্রাণ। বেলে বেলে জিনিসটি স্বাদে পানসে। তবে চিনিযোগে বা শরবত বানিয়ে খেলে এর স্বাদ দারুণ। তাই বাঙ্গির রয়েছে বিশেষ চাহিদা। বাঙ্গির একটি গ্রাম হলো আকন্দপাড়া। বগুড়ার গাবতলী উপজেলার আকন্দপাড়ার চাষিদের আবাদ করা বাঙ্গি চাহিদা মেটাচ্ছে শহুরে ক্রেতাদের।

আকন্দপাড়ার কৃষক হেলাল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, তিনি এবার ৪০ শতাংশ জমিতে বাঙ্গির চাষ করেছেন। এর মধ্যে ২০ শতাংশ জমি থেকে গত দুই দিনে ৪০০টি বাঙ্গি তুলেছেন। গড়ে দুই দিনে ১৬ হাজার টাকার বাঙ্গি বিক্রি করেছেন। তাঁর খেত থেকে প্রায় ৮০ হাজার টাকার বাঙ্গি বিক্রির আশা করছেন।

খেত থেকে ফেটে যাওয়া পাকা বাঙ্গি তুলছেন অফিজ উদ্দিন। পরে এগুলো শহরে বিক্রির জন্য নেবেন তিনি
খেত থেকে ফেটে যাওয়া পাকা বাঙ্গি তুলছেন অফিজ উদ্দিন। পরে এগুলো শহরে বিক্রির জন্য নেবেন তিনি
খেতই বাঙ্গি পেকেছেন কি না, তা দেখছেন অফিজ উদ্দিন। পরে এগুলো বিক্রির জন্য শহরে নেওয়া হবে
খেতই বাঙ্গি পেকেছেন কি না, তা দেখছেন অফিজ উদ্দিন। পরে এগুলো বিক্রির জন্য শহরে নেওয়া হবে
বাঙ্গিখেতে গ্রামীণ শিশুদের আনাগোনা। খাওয়ার জন্য পাকা বাঙ্গি খুঁজছে তারা
বাঙ্গিখেতে গ্রামীণ শিশুদের আনাগোনা। খাওয়ার জন্য পাকা বাঙ্গি খুঁজছে তারা
খেত থেকে তোলা ফাটা বাঙ্গি
খেত থেকে তোলা ফাটা বাঙ্গি
খেত থেকে তোলা ফেটে যাওয়া বাঙ্গি কলাগাছের বাকল দিয়ে বাঁধছেন অফিজ দম্পতি।
খেত থেকে তোলা ফেটে যাওয়া বাঙ্গি কলাগাছের বাকল দিয়ে বাঁধছেন অফিজ দম্পতি।
ফাটা বাঙ্গি বাঁধার জন্য ডাগুর কাটছেন এক নারী। পাশেই বসে থেকে দেখছেন তার শিশুসন্তান
ফাটা বাঙ্গি বাঁধার জন্য ডাগুর কাটছেন এক নারী। পাশেই বসে থেকে দেখছেন তার শিশুসন্তান
বাড়ির উঠানে খেত থেকে তোলা ফাটা বাঙ্গি কলাগাছের বাকল দিয়ে বাঁধছেন কৃষক হেলাল উদ্দিন।
বাড়ির উঠানে খেত থেকে তোলা ফাটা বাঙ্গি কলাগাছের বাকল দিয়ে বাঁধছেন কৃষক হেলাল উদ্দিন।
শহরের বিক্রির জন্য প্রস্তুত পাকা বাঙ্গি। আকারভেদে প্রতিটি বাঙ্গি ৪০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয়
শহরের বিক্রির জন্য প্রস্তুত পাকা বাঙ্গি। আকারভেদে প্রতিটি বাঙ্গি ৪০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয়
বিক্রির জন্য নেওয়া হচ্ছে বাজারে
বিক্রির জন্য নেওয়া হচ্ছে বাজারে