বাবার কথা মেনে পাখিসেবা

পিতৃভক্তি থেকে পাখিসেবার পরম্পরার কাহিনি এটি। সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার শ্রীরামপুরের এই বাড়িটি পরিচিত পাখিবাড়ি নামে। ওই গ্রামের প্রয়াত হাবিবুর রহমান বাড়িতে আশ্রয় নেওয়া পাখিদের সেবা করতেন। ১৯৯৭ সালে হাবিবুর রহমান মারা যাওয়ার সময় তাঁর পাঁচ ছেলেকে ডেকে পাখির সেবা অব্যাহত রাখার কথা বলেন। ছেলেদের কাছে তা ‘বাবার অন্তিম কথা’ হিসেবে মনে গেঁথে ছিল। বড় ছেলে দুদু মিয়া বাবার কথা রাখতে শুরু করেন পাখিসেবা। এ নিয়ে ২০১২ সালে বিশ্ব বাবা দিবসে প্রথম আলোয় ‘পিতৃভক্তের পক্ষীসেবা’ শিরোনামে সচিত্র প্রতিবেদন ছাপা হয়। তাঁর পাঁচ ছেলে প্রায় পাঁচ বছর ধরে পাখির প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা দেখিয়ে চলেছেন। তাঁরা পাঁচ ভাই পালা করে সেবা করেন বাড়িতে আশ্রয় নেওয়া পাখিদের। একইভাবে প্রয়াত হাবিবুর রহমানের কথা রাখতে তাঁর অন্য ছেলেরা এবং নাতিরাও পাখির সেবা দিচ্ছেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক কেমন এই পাখিবাড়ি।
পাখিবাড়ির পাখিরা।
পাখিবাড়ির পাখিরা।
পাখির বাসা থেকে বক ছানা পড়েছিল মাটিতে। ছানা আবার বাসায় তুলে দিচ্ছেন দুদু মিয়ার ছেলে রুমেন আহমদ।
পাখির বাসা থেকে বক ছানা পড়েছিল মাটিতে। ছানা আবার বাসায় তুলে দিচ্ছেন দুদু মিয়ার ছেলে রুমেন আহমদ।
পাখিবাড়িতে দেখা মেলে এমন অনেক পাখির।
পাখিবাড়িতে দেখা মেলে এমন অনেক পাখির।
বকসহ নানা প্রজাতির পাখি রয়েছে পাখিবাড়িতে।
বকসহ নানা প্রজাতির পাখি রয়েছে পাখিবাড়িতে।
পুরো বাড়ির গাছগুলো পাখিদের দখলে।
পুরো বাড়ির গাছগুলো পাখিদের দখলে।
ডিমে তা দিচ্ছে বক পাখি।
ডিমে তা দিচ্ছে বক পাখি।
খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ আছে বক পাখিদের।
খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ আছে বক পাখিদের।
ডিম দিয়েছে বক পাখি।
ডিম দিয়েছে বক পাখি।