ময়মনসিংহের পর্যটন স্থান শশীলজ

>

শশীলজ ময়মনসিংহের পর্যটন স্থানগুলোর মধ্যে একটি আকর্ষণীয় স্থান। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটিকে পুরাকীর্তি পর্যটন স্থান হিসেবে ঘোষণা করায় প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী টিকিট কেটে দেখতে আসেন। সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য টিকিটের দাম ১৫ টাকা হলেও শিক্ষার্থীদের ৫ টাকা। মুক্তাগাছার জমিদারদের উত্তরসূরি নিঃসন্তান মহারাজ সূর্য্যকান্ত আচার্য্য চৌধূরীর দত্তক ছেলে শশীকান্ত রায় চৌধূরীর নামানুসারে দ্বিতল বিলাসবহুল প্রাসাদ নির্মাণ করেন। শশীকান্ত রায়ের নামে প্রসাদের নাম হয় শশীলজ। সুরম্য অট্টালিকার জন্য ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে সংগ্রহ করা হয় নানা উপকরণ। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হয় প্রাসাদটি। পরবর্তী সময়ে একই স্থানে মহারাজ শশীকান্ত পুনরায় ১৯০৫ সাল থেকে ১৯১১ সালের মধ্যে নির্মাণ করেন একতলা দৃষ্টিনন্দন বর্তমান প্রাসাদটি।

প্রায় ৯ একর জায়গাজুড়ে প্রাসাদটির প্রবেশ মুখে রয়েছে অর্ধবৃত্তাকার প্রবেশ তোরণ
প্রায় ৯ একর জায়গাজুড়ে প্রাসাদটির প্রবেশ মুখে রয়েছে অর্ধবৃত্তাকার প্রবেশ তোরণ
প্রাসাদের দিকে যেতে চোখে পড়বে সবুজ ঘাসের বাগান যেখানে অলংকৃত মার্বেল পাথর দিয়ে তৈরি ঝরনা
প্রাসাদের দিকে যেতে চোখে পড়বে সবুজ ঘাসের বাগান যেখানে অলংকৃত মার্বেল পাথর দিয়ে তৈরি ঝরনা
মূল ভবনটির পেছন দিকে চোখে পড়বে টলটলে পানির পুকুর
মূল ভবনটির পেছন দিকে চোখে পড়বে টলটলে পানির পুকুর
পুকুরে উত্তর পাড়ে মাঝখানে রয়েছে মার্বেল পাথরে বাঁধাই করা ঘাট
পুকুরে উত্তর পাড়ে মাঝখানে রয়েছে মার্বেল পাথরে বাঁধাই করা ঘাট
প্রাসাদের অভ্যন্তরে রয়েছে মার্বেল পাথরের অলংকরণে তৈরি চমৎকার ঝরনা, কাঠের মেঝে দ্বারা নির্মিত হলরুম
প্রাসাদের অভ্যন্তরে রয়েছে মার্বেল পাথরের অলংকরণে তৈরি চমৎকার ঝরনা, কাঠের মেঝে দ্বারা নির্মিত হলরুম
প্রাসাদটির দরজা ও জানালায় রয়েছে রঙিন কাচের পাতের ওপর অত্যন্ত চমৎকার অলংকরণ
প্রাসাদটির দরজা ও জানালায় রয়েছে রঙিন কাচের পাতের ওপর অত্যন্ত চমৎকার অলংকরণ
অনন্য স্থাপনা ও গঠনশৈলীর কারণে ১৯৮৯ সালে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে এ স্থাপনাকে পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করা হয়
অনন্য স্থাপনা ও গঠনশৈলীর কারণে ১৯৮৯ সালে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে এ স্থাপনাকে পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করা হয়
সাজানো শশীলজের প্রবেশদ্বার
সাজানো শশীলজের প্রবেশদ্বার