ঝুরির গ্রাম খেয়ালি

>বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার একটি গ্রামের নাম খেয়ালি। সেখানে বসবাস করা পরিবারগুলো প্রায় ৩০ বছর ধরে ঝুরি তৈরি করছে। আগে তাদের একমাত্র পেশা ছিল কৃষি ও চাষাবাদ। এখন সেখান থেকে বেরিয়ে অনেকেই ঝুরি তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। এমনই একজন ছামছুল ইসলাম। আগে কৃষিকাজ করলেও এখন ঝুরি তৈরিই তাঁর পেশা। পরিবারের সবাই মিলে ঝুরি তৈরির কাজ করেন। পরিবারের বেশ সচ্ছলতা এসেছে। প্রতিমণ ঝুরি বিক্রি করে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা আয় হয় তাঁর। ঝুরির গ্রাম খেয়ালি নিয়ে আজকের ছবির গল্প
১ / ৭
বাড়ির উঠানে তেলে ঝুরি ভাজার কাজ করছেন ছামছুল ইসলাম।
বাড়ির উঠানে তেলে ঝুরি ভাজার কাজ করছেন ছামছুল ইসলাম।
২ / ৭
নিজের হাতে তৈরি করা রঙিন ঝুরি। রোদে ঝুরি শুকানোর কাজ করছেন আবদুর রাজ্জাক দম্পতি।
নিজের হাতে তৈরি করা রঙিন ঝুরি। রোদে ঝুরি শুকানোর কাজ করছেন আবদুর রাজ্জাক দম্পতি।
৩ / ৭
রোদে ঝুরি শুকানোর কাজ করছেন এক নারী।
রোদে ঝুরি শুকানোর কাজ করছেন এক নারী।
৪ / ৭
প্রায় ৩০ বছর ধরে খেয়ালি গ্রামের অর্ধশত পরিবার ঝুরি তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন।
প্রায় ৩০ বছর ধরে খেয়ালি গ্রামের অর্ধশত পরিবার ঝুরি তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন।
৫ / ৭
ভাদ্র মাস থেকে চৈত্র মাসে পর্যন্ত দীর্ঘ ৮ মাস ধরে চলে ঝুরির ব্যবসা।
ভাদ্র মাস থেকে চৈত্র মাসে পর্যন্ত দীর্ঘ ৮ মাস ধরে চলে ঝুরির ব্যবসা।
৬ / ৭
রোদে ঝুরি শুকানো হয়েছে। এবার ঘরে নিয়ে যাওয়ার পালা।
রোদে ঝুরি শুকানো হয়েছে। এবার ঘরে নিয়ে যাওয়ার পালা।
৭ / ৭
ঝুরি বানানোর কাজে যুক্ত থাকে পরিবারের শিশু সদস্যরাও।
ঝুরি বানানোর কাজে যুক্ত থাকে পরিবারের শিশু সদস্যরাও।