মানিকগঞ্জে করোনার প্রতিষেধক বিক্রিকালে...

প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

করোনাভাইরাসের চিকিৎসা ও প্রতিষেধক পাওয়া যায়—এমন প্রচারপত্র বিলি করে আসছিলেন মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার সুলতান উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি। গতকাল শুক্রবার রাতে জনসাধারণের সঙ্গে প্রতারণার দায়ে ওই ব্যক্তিকে ছয় মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

সুলতান উদ্দিন নিজেকে হোমিও চিকিৎসক দাবি করেন। তাঁর বাড়ি উপজেলার সাইংজুরী গ্রামে।

উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার জাবরা বাজারে ‘প্রফেসর হোমিও হল’ নামে একটি ফার্মেসিতে হোমিও ওষুধ বিক্রির করতেন সুলতান। তিনি করোনাভাইরাসের চিকিৎসা এবং প্রতিষেধক পাওয়া যায় বলে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে প্রচারপত্র সাঁটান ও বিলি করেন। বিষয়টি গতকাল উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে। রাত আটটার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আইরিন আক্তার ওই ফার্মেসিতে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আইরিন আক্তার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে সুলতান উদ্দিনকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন। এরপর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।

ইউএনও আইরিন আক্তার বলেন, করোনাভাইরাসের কোনো প্রতিষেধক এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। কিন্তু সুলতান উদ্দিন এ নিয়ে প্রতারণা করছিলেন।