জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সঙ্গে অন্তরঙ্গ আলাপন দেখুন প্রথম আলোয়

বয়স তাঁর ৮০ ছুঁইছুঁই। দুটো কিডনিই ক্ষতিগ্রস্ত। সপ্তাহে তিন দিনই চলে ডায়ালাইসিস। তাঁর জীবন বাঁধা এই ছন্দে। সেটা চলছিল টানা চার বছর ধরেই।

এর মধ্যে এল করোনাকাল। এর ভাইরাস শনাক্তকরণ রীতিমতো একটা ঝকমারি বিষয়। তাঁর নিজের গড়া প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীদের নিয়ে তিনি মাঠে নামলেন। টেস্ট করাতে খরচ কম। ফল মিলবে তাড়াতাড়ি। এই লক্ষ্যে তিনি স্থির।

এরপর তাঁদের পরীক্ষাধীন কিট বলে দিল তিনি করোনা পজিটিভ। ডায়ালাইসিস নিতে নিতে হাসিমুখে নিলেন প্লাজমা থেরাপি। প্রস্তাবিত একই কিটে হলেন করোনা নেগেটিভ। কিন্তু তত দিনে তিনি নতুন করে আক্রান্ত নিউমোনিয়ায়।

নিষিদ্ধ হলো তাঁর কথা বলা। এ অবস্থায় তিনি খবর হলেন। হাসপাতাল থেকে পলাতক। তাঁকে দেখা গেল এক মুক্তিযোদ্ধা সতীর্থের (সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম) শেষবিদায়ে। আচ্ছা, আইসিইউতে কারও অফিস থাকে? সেখানে অক্সিজেন স্যাচুরেশন মাপতে মাপতে কেউ বাজেট নিয়ে লেখেন? তাও পাঁচ হাজার শব্দে?

তিনি একজন স্বাস্থ্য-নায়ক থেকে ‘করোনা-হিরো’ হয়ে ওঠা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আইসিইউতেই তাঁর সঙ্গে একটা অন্তরঙ্গ কথোপকথন হলো। মিজানুর রহমান খানকে দেওয়া সেই সাক্ষাৎকারের বয়ান আগামীকাল বুধবার থেকে দেখুন তিন পর্বে। চোখ রাখুন প্রথম আলোর অনলাইনের পাশাপাশি প্রথম আলোর ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসবুক পেজে।