নারীর ডিজিটাল ক্ষমতায়ন ও অনলাইন আয়ের সুযোগ নিয়ে রবি-বিডিঅ্যাপস ও বিডিওএসএনের সমঝোতা চুক্তি

নারীর ডিজিটাল ক্ষমতায়ন ও অনলাইন আয়ের সুযোগ নিয়ে রবি-বিডিঅ্যাপস ও বিডিওএসএনের সমঝোতা চুক্তি অনুষ্ঠানে অতিথিরা। ছবি: বিজ্ঞপ্তি
নারীর ডিজিটাল ক্ষমতায়ন ও অনলাইন আয়ের সুযোগ নিয়ে রবি-বিডিঅ্যাপস ও বিডিওএসএনের সমঝোতা চুক্তি অনুষ্ঠানে অতিথিরা। ছবি: বিজ্ঞপ্তি

রবি-বিডিঅ্যাপস এবং বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের (বিডিওএসএন) মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি সই হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) বিকেলে অনলাইনে এই চুক্তি সই অনুষ্ঠান হয়। এই চুক্তির মাধ্যমে নারীদের ডিজিটাল ক্ষমতায়ন ও অনলাইনে আয়ের উপায় সৃষ্টি করতে দুই পক্ষ একসঙ্গে কাজ করবে।

অনুষ্ঠানে বিডিওএসএনের সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান, রবি আজিয়াটা লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আহমেদ আরমান সিদ্দিকী, জেনারেল ম্যানেজার ফয়সাল আহমেদ, ম্যানেজার সিফাত উল হক, বিডিঅ্যাপসের বিজনেস-এনগেজমেন্ট লিড মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল, মিয়াকি মিডিয়া লিমিটেডের সিইও তানিম ইসলাম এবং বিডিওএসএনের প্রজেক্ট ম্যানেজার জাহানারা আমির চুক্তির সম্ভাবনা ও উদ্দেশ্য নিয়ে আলোচনা করেন।

আহমেদ আরমান সিদ্দিকী বলেন, ‘আমাদের দেশের মেয়েরা যেভাবে সবকিছু সামলে নিজের একটা জায়গা তৈরি করে নেওয়ার দক্ষতা রাখে, সেই অনুযায়ী আমরা তাদের জন্য সুযোগ তৈরি করতে পারি না। ফলাফল, অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের দিক থেকে তারা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেন না। বিডিওএসএন এবং বিডিঅ্যাপসের এই যৌথ উদ্যোগ সেই সুযোগ তৈরি করবে বলে আমরা আশা করি।’

বিডিওএসএনের সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান বলেন, ‘স্নাতক পর্যায়ে আমরা যত মেয়েকে পড়াশোনা করতে দেখতে পাই, ঠিক সেইসংখ্যক মেয়েকে আমরা কর্মক্ষেত্রে পাই না। তাদের কাজের পরিবেশে টেনে আনতে এই উদ্যোগটি অত্যন্ত প্রশংসার যোগ্য। আমরা আশা করি যৌথভাবে এই পদক্ষেপকে আমরা সফল করতে পারব।’

অনুষ্ঠানে রবি-বিডিঅ্যাপসের পক্ষ থেকে নওশিন নওয়াল, রিফাত ফারিহা, আরিফ হাসান, শাহেদ সাদ উল্লাহ, মীর রিয়াজ উদ্দিন ও বিডিওএসএনের পক্ষ থেকে জেসমিন আক্তার, হুমায়ুন কবির ও শাখিরা আফরোজ উপস্থিত ছিলেন।

বিডিঅ্যাপস বাংলাদেশের তরুণ ডেভেলপারদের অ্যাপ ও সার্ভিস আইডিয়া মনিটাইজেশনের জন্য একটি টেলকো প্লাটফর্ম ও দেশীয় অ্যাপস্টোর। অন্যদিকে, বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন) বাংলাদেশের ইন্টারনেট ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী মুক্ত ধ্যানধারণা ছড়িয়ে দেওয়ায় ২০০৫ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছে। বিজ্ঞপ্তি