ফেলানী হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিতে তার বাবা কোচবিহার যাচ্ছেন আজ

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ২০১১ সালে কাঁটাতারের বেড়া পেরোনোর সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে
নিহত বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানী হত্যা মামলার সাক্ষ্য দিতে তার বাবা ও মামাসহ চারজনের একটি দল আজ রোববার ভারতের
কোচবিহার যাচ্ছে। ফেলানীর বাবা ও মামা ১৯ আগস্ট ফেলানী হত্যা মামলার সাক্ষ্য দেবেন।
ভারতগামী চারজনের দলে আছেন ফেলানীর বাবা নুরুল ইসলাম ও মামা আবদুল হানিফ, কুড়িগ্রাম বিজিবির ৪৫ ব্যাটালিয়নের
অধিনায়ক লে. কর্নেল জিয়াউল হক খালেদ ও কুড়িগ্রামের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আব্রাহাম লিংকন। গতকাল শনিবার
সকাল ১০টার দিকে ফেলানীর বাবা ও মামা উভয়কে বিজিবির কুড়িগ্রাম ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। দলটি আজ সকালে কুড়িগ্রাম
সীমান্ত দিয়ে কোচবিহারের উদ্দেশে যাত্রা করবে।
ভারতগামী দলের সদস্য কুড়িগ্রামের পাবলিক প্রসিকিউটর আব্রাহাম লিংকন প্রথম আলোকে বলেন, ফেলানীকে যেভাবে হত্যা করা
হয়েছে, তা ছিল মানবাধিকারের চরমতম লঙ্ঘন। প্রায় ৪৩ বছর পর প্রথমবারের মতো এ ধরনের হত্যাকাণ্ডের বিচার হচ্ছে।
আসামিদের সর্বোচ শাস্তি হলে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ভারত ভাবমূর্তি-সংকট কাটিয়ে উঠতে পারে।