লঞ্চডুবিতে ৭০ লাশ, উদ্ধারকাজ শেষ

পদ্মায় ডুবেছে যাত্রীবাহী লঞ্চ এমভি মোস্তফা। নিখোঁজ যাত্রীদের উদ্ধারের চেষ্টায় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন স্থানীয় সাধারণ মানুষও। মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া যাওয়ার পথে আরেকটি নৌযানের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ডুবে যায় এমভি মোস্তফা। গতকাল বেলা পৌনে ১২টার দিকে ছবিটি তোলা l প্রথম আলো
পদ্মায় ডুবেছে যাত্রীবাহী লঞ্চ এমভি মোস্তফা। নিখোঁজ যাত্রীদের উদ্ধারের চেষ্টায় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন স্থানীয় সাধারণ মানুষও। মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া যাওয়ার পথে আরেকটি নৌযানের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ডুবে যায় এমভি মোস্তফা। গতকাল বেলা পৌনে ১২টার দিকে ছবিটি তোলা l প্রথম আলো

পদ্মায় লঞ্চডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭০ জনে পৌঁছেছে। উদ্ধার করা হয়েছে ডুবে যাওয়া লঞ্চটিকে। আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে উদ্ধার অভিযান আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তবে নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধান চলবে।
পাটুরিয়া ঘাটে খোলা পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে জানানো হয়, আজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত উদ্ধার হওয়া লাশ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ৭০ জনে পৌঁছেছে। এর মধ্যে ২৭টি পুরুষ, ২৪টি নারী ও ১৯টি শিশুর লাশ। স্বজনদের কাছে ৬৮টি লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
ডুবে যাওয়া লঞ্চটিকে আজ ভোর সাড়ে চারটার দিকে উদ্ধার করে উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম। লঞ্চটিকে তীরে আনা হয়েছে।
তীরে অবস্থানরত অনেকের দাবি, তাঁদের স্বজনেরা এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
শিবালয় উপজেলার পাটুরিয়া ঘাট থেকে এমভি মোস্তফা গতকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দৌলতদিয়া ঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। ১৫ মিনিট পরই কার্গো জাহাজ নার্গিস-১-এর ধাক্কায় লঞ্চটি পাটুরিয়ার অদূরে পদ্মায় ডুবে যায়। যাত্রীরা বলছেন, লঞ্চটিতে দুই শতাধিক যাত্রী ছিল।
আরও পড়ুন:
লঞ্চ ডুবে ৪৩ প্রাণহানি