মরিচের গুঁড়ায় ইটের গুঁড়া ও রং

সাত কেজি নিম্নমানের মরিচ। সঙ্গে মেশানো হচ্ছিল ১৫-১৬ কেজি ইটের সুরকির গুঁড়া। কাঠে ব্যবহূত বিশেষ রং। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত জড়িত ব্যক্তিকে হাতেনাতে আটক করে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন। নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলায় গত শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
কারাদণ্ড পাওয়া ব্যক্তির নাম সোহেল মিয়া (২৬)। তিনি উপজেলা তারাকান্দা গ্রামের বাবুল মিয়ার ছেলে। জানা গেছে, শুক্রবার রাতে নেত্রকোনা অতিরিক্ত জেলা হাকিম ইউসুফ আলী ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. হেলাল উদ্দিন পূর্বধলা সদর পাটবাজার পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে আসেন। মণ্ডপের পাশেই সোহেল তাঁর ধান ও মসলা ভাঙানোর মিলে নিম্নমানের মরিচের সঙ্গে ইটের গুঁড়া ও রং মিশিয়ে ভেজাল মরিচের গুঁড়া তৈরি করছিলেন। টের পেয়ে সোহেলকে আটক করা হয়।
এ সময় মিল থেকে ১৫-১৬ কেজি ইটের সুরকি ও রং উদ্ধার করা হয়। মো. হেলাল উদ্দিন আদালত বসিয়ে তাঁকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন।