গাবতলীতে যাত্রীর চাপ কমেছে, তবে গুনতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া
রাজধানীর গাবতলী আন্তজেলা বাস টার্মিনালে যাত্রীর চাপ কিছুটা কমেছে। আজ শনিবার সকালে মোটামুটি চাপ থাকলেও সকাল ৯টা থেকে যাত্রীর চাপ অনেকটাই কম।
চাপ কম থাকলেও যেসব যাত্রী আসছেন, টিকিট পেতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে তাঁদের। অধিকাংশ পরিবহনের টিকিট অগ্রিম বিক্রি করা। তবে কিছু কিছু পরিবহনে অল্প পরিমাণে টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। তবে বাড়তি ভাড়া দিতে হচ্ছে যাত্রীদের।
অন্যদিকে গাবতলী থেকে পাটুরিয়া ও আরিচা ফেরিঘাট রুটে যানজট নেই। ফলে বাস যথাসময়ে আসছে ও ছেড়ে যাচ্ছে। তবে যমুনা সেতু পার হয়ে যেসব পরিবহন চলাচল করে, যানজটের কারণে সেসব পরিবহন এখনো ঢাকায় ফিরতে দেরি করছে। ফলে যথাসময়ে তা ছেড়েও যাচ্ছে না।
দেখা যায়, আজও অনেকে গাবতলীতে বাস না পেয়ে আমিনবাজারের উদ্দেশে হেঁটে যাচ্ছেন।
নির্মাণশ্রমিক মো. ইব্রাহিম খলিল গাবতলীতে আসেন আজ সকাল ৯টার দিকে । দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও আসন পাননি তিনি৷ পরে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সিডি চুয়াডাঙ্গা ডিলাক্স পরিবহনের একটি বাসের ইঞ্জিন সিটে বসে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এই আসনে যেতে তাঁকে দিতে হবে ৬০০ টাকা।
বেসরকারি চাকরিজীবী রুহুল আমিন গাবতলীতে আসেন সকাল ৮টায় । তিনি দ্রুতি পরিবহনের একটি বাসে আসন পান দুপুর পৌনে ১২টার দিকে। তাঁর কাছ থেকে যশোর পর্যন্ত ভাড়া রাখা হয়েছে ৬০০ টাকা।
সরকারি হিসাব অনুযায়ী গাবতলী থেকে যশোরের ভাড়া ৫৩২ টাকা।
বাড়তিভাড়াকেননেওয়াহচ্ছে.জানতেচাইলেদ্রুতিপরিবহনেরকাউন্টারথেকেবলাহয়, তাদেরকিছুবাসখুলনাপর্যন্তযায়
যশোরে যাওয়ার জন্য কেউ সেই বাসের টিকিট কাটলে তাঁর কাছ থেকে ৬০০ টাকা নেওয়া হয়। আর যশোরের বাসের টিকিট কাটলে ৫০০ টাকা রাখা হয়।