দণ্ড পাওয়া অপর আসামিরা হলেন এনু-রুপনের ভাই মেরাজুল হক ভূঁইয়া, রশিদুল হক ভূঁইয়া, শহিদুল হক ভূঁইয়া, তাঁদের সহযোগী পাভেল রহমান, তুহিন মুন্সি, জয় গোপাল, আবুল কালাম আজাদ, নবী হোসেন ও সাইফুল ইসলাম।
১১ আসামির মধ্যে এনু-রুপনসহ সাতজন কারাগারে আছেন। এনু-রুপনকে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে গ্রেপ্তার করা হয়।
পলাতক রয়েছেন মেরাজুল, রশিদুল, শহিদুল ও পাভেল। তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
অর্থ পাচারের মামলায় গত বছরের ২৬ জানুয়ারি ১১ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
গত ১৬ মার্চ এ মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হয়। রায়ের জন্য ৬ এপ্রিল তারিখ রেখেছিলেন আদালত। কিন্তু সেদিন রায় হয়নি। পরে রায়ের জন্য আজকের তারিখ দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী, আজ রায় হলো।
একই আদালতে এনু-রুপনদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের তিনটি মামলা সাক্ষ্য গ্রহণের পর্যায়ে আছে।