মোহনগঞ্জে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় আ.লীগের ১৭ নেতাকে সাময়িক বহিষ্কার
চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে ১৭ জনকে দলীয় পদ থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কারের চিঠিতে তাঁদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে এসব নেতাদের বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদ ইকবাল। গতকাল সোমবার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সাময়িক বহিষ্কারের চিঠিতে স্বাক্ষর করেন। স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য এসব নেতাদের নাম জেলা কমিটির মাধ্যমে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে।
শহিদ ইকবাল প্রথম আলোকে জানান, দলের সিদ্ধান্ত না মেনে মোহনগঞ্জের সাতটি ইউনিয়নে অন্তত ১৭ জন নেতা বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে লড়ছেন। সাময়িক বহিষ্কার হওয়া নেতারা হলেন উপজেলার ১ নম্বর বড়কাশিয়া বিরামপুর ইউনিয়নের মঈন উদ্দিন ও দেলোয়ার হোসেন। ২ নম্বর বড়তলি বানিয়াহারি ইউনিয়নের আজিজুর রহমান, হাসিম উদ্দিন, রায়হান সিদ্দিকি ও মো. সোহাগ।
৩ নম্বর তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের আবুল কালাম আজাদ, ৪ নম্বর মাঘান সিয়াধানের সারোয়ার হোসেন, আ হ ম শহিদুল হক, নজরুল ইসলাম খান ও মির্জা শামছুল আলমকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া ৫ নম্বর সমাজ সহিলদেও ইউনিয়নের নুর মোহাম্মদ খান, ৬ নম্বর সোয়াইরের হাবিবুর রহমান, জহিরুল হক চৌধুরী এবং ৭ নম্বর গাগলাজুরে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে লিটন তালুকদার, মাসুদ আহমেদ ও আরিফুল ইসলামকে।
সদ্য সাময়িক বহিষ্কার হওয়া নেতাদের মধ্যে তেঁতুলিয়ার বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন। তিনি এর আগে ছিলেন উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি। ২০১৬ সালের ইউপি নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ধানের শীষ নিয়ে নৌকার প্রার্থী রফিকুল ইসলাম মুরাদের কাছে পরাজিত হন। দুই বছর পর রফিকুল ইসলাম হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে উপনির্বাচনে বিএনপির দলীয় পদে থাকা অবস্থায় আবুল কালাম আজাদকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী করা হয়। এ নির্বাচনে তিনি জয়ী হন। পরে উপজেলা বিএনপির পদ থেকে তিনি বহিষ্কার হন।
আবুল কালাম আজাদ বলেন, বহিষ্কারের বিষয় নিয়ে তিনি বিচলিত নন। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে ইউনিয়নের জনগণের ইচ্ছার সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
শহিদ ইকবাল প্রথম আলোকে জানান, দলের সিদ্ধান্ত না মেনে মোহনগঞ্জের সাতটি ইউনিয়নে অন্তত ১৭ জন নেতা বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে লড়ছেন। সাময়িক বহিষ্কার হওয়া নেতারা হলেন, উপজেলার ১ নম্বর বড়কাশিয়া বিরামপুর ইউনিয়নের মঈন উদ্দিন ও দেলোয়ার হোসেন। ২ নম্বর বড়তলি বানিয়াহারি ইউনিয়নের আজিজুর রহমান, হাসিম উদ্দিন, রায়হান সিদ্দিকি ও মো. সোহাগ।
৩ নম্বর তেতুলিয়া ইউনিয়নের আবুল কালাম আজাদ, ৪ নম্বর মাঘান সিয়াধানের সারোয়ার হোসেন, আ হ ম শহিদুল হক, নজরুল ইসলাম খান ও মির্জা শামছুল আলমকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া, ৫ নম্বর সমাজ সহিলদেও ইউনিয়নের নুর মোহাম্মদ খান, ৬ নম্বর সোয়াইরের হাবিবুর রহমান, জহিরুল হক চৌধুরী এবং ৭ নম্বর গাগলাজুরে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে লিটন তালুকদার, মাসুদ আহমেদ ও আরিফুল ইসলামকে।
সদ্য সাময়িক বহিষ্কার হওয়া নেতাদের মধ্যে তেতুলিয়ার বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন। তিনি এর আগে ছিলেন উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি। ২০১৬ সালের ইউপি নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ধানের শিষ নিয়ে নৌকার প্রার্থী রফিকুল ইসলাম মুরাদের কাছে পরাজিত হন। দুই বছর পর রফিকুল ইসলাম হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে উপনির্বাচনে বিএনপির দলীয় পদে থাকা অবস্থায় আবুল কালাম আজাদকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী করা হয়। এ নির্বাচনে তিনি জয়ী হন। পরে উপজেলা বিএনপির পদ থেকে তিনি বহিষ্কার হন।
আবুল কালাম আজাদ বলেন, বহিষ্কারের বিষয় নিয়ে তিনি বিচলিত নন। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে ইউনিয়নের জনগণের ইচ্ছার সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।