ভাঙনকবলিত এলাকার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদ সূত্র ও লক্ষ্মীটারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল্লাহেল হাদী বলেন, বন্যাকবলিত এলাকা গঙ্গাচড়া উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের নিচু ও চরাঞ্চল এলাকায় নদীর পানি বাড়া-কমার মধ্যে আছে। এর মধ্যে নদীর ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনকবলিত মানুষ বসতভিটা ভেঙে নিয়ে অন্যত্র সরে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। ইতিমধ্যে উপজেলার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের ইছলি ও শংকরদহ চরের এই দুটি গ্রামে নদীর ভাঙন তীব্র হয়েছে। সেখান থেকে প্রায় ৩৫টি পরিবার তাদের ঘরবাড়ি ভেঙে নিয়ে বাঁধের ওপর কিংবা কিছু দূরের শুকনা স্থানে নতুন করে স্থাপন করছেন।