ওসি বাহাউদ্দিন ফারুকী আরও বলেন, ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল মজিদ ওই ওয়ার্ডের সদস্য জহুরুল ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। তাঁরাও জুয়েলকে দরজা খোলার জন্য ডাকাডাকি করেন। তাতেও তাঁর সাড়া মেলেনি। একপর্যায়ে ঘরের ভেতর থেকে আগুনের শিখা বের হতে দেখা যায়। এ সময় পুলিশ দরজা ভেঙে ভেতর থেকে আগুনে পোড়া জুয়েলের লাশ উদ্ধার করে। এ সময় ঘরের মধ্যে থাকা চারটি চোরাই মোটরসাইকেলও পুড়ে যায়।

ইউপি চেয়ারম্যান মজিদ ও ইউপি সদস্য জহুরুল বলেন, ‘আমাদের ধারণা, পুলিশের হাত থেকে বাঁচতে জুয়েল ঘরের ভেতর থাকা মোটরসাইকেলের পেট্রল নিজের শরীরে ঢেলে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন।’

এদিকে রাত নয়টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ ঘটনাস্থল গটিয়া গ্রামেই ছিল। সেখান থেকে জুয়েলের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতাল মর্গে আনা হবে।