পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শাহনেওয়াজ বলেন, দুই নদ–নদীর পানি ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ জন্য হবিগঞ্জ শহরবাসীকে সতর্ক করতে গতকাল রাতে জেলা প্রশাসন মাইকিং করেছে।
আজ দুপুরে আজমিরীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুলতানা সালেহা সুমী বলেন, আজও তাঁর উপজেলায় বন্যার পানি বেড়েছে। নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। তাঁরা বন্যাকবলিত অসহায়দের খাদ্য সহায়তা দিচ্ছেন।
গত শনিবার হবিগঞ্জে কুশিয়ারা নদীর বাঁধ ভেঙে জেলার ভাটি উপজেলা আজমিরীগঞ্জ, বানিয়াচং, নবীগঞ্জ ও লাখাই উপজেলার ২৮টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়। পাশাপাশি হাওরের পানিতে হবিগঞ্জ সদরের একাংশ ও বাহুবল উপজেলার চারটি ইউনিয়নে বন্যা দেখা দেয়।