শোভাযাত্রাটি এলাকার গুয়াখোলা, হাতিয়াড়া, বাকলি, মালিয়াট, কমলাপুর, রঘুরামপুর, দোগাছি, ঘোড়ানাছ, বেনাহাটী, বাকড়ি ও কিসমত বাকড়ি গ্রাম প্রদক্ষিণ করে। প্রায় সাড়ে ৩০০ ছাত্রছাত্রীর অধিকাংশই বাইসাইকেল শোভাযাত্রায় অংশ নেয়। এ সময়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ হাত নেড়ে শোভাযাত্রাকে উৎসাহ দেন।
বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী অঙ্কিতা, চৈতি ও হ্যাপি। তারা বলছিল, ‘বর্ষবরণ আমাদের প্রাণের উৎসবে পরিণত হয়েছে। গ্রামে গ্রামে গিয়ে আমরা এলাকাবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাতে পেরেছি। শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মধ্যে এক অন্যরকম আনন্দ বিরাজ করছে।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ মণ্ডল প্রথম আলোকে বলেন, ছয়-সাত কিলোমিটার দূর থেকে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে আসে। অধিকাংশ ছাত্রছাত্রীই বাইসাইকেল চালিয়ে বিদ্যালয়ে আসে। তাঁরা বাইসাইকেল শোভাযাত্রা করে ১১টি গ্রামে গিয়ে নববর্ষের শুভেচ্ছাবার্তা পৌঁছে দিয়েছেন। গ্রামে আজ অন্যরকম আবহ তৈরি হয়েছিল। উৎসবে মেতেছিলেন বাসিন্দারাও।