মুক্ত সুরের ছন্দ

‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।
‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।


‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে শেষ হয়েছে চট্টগ্রাম বন্ধুসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন। ২৫ জুলাই বৃহস্পতিবার থেকে নগরের জেলা শিল্পকলা একাডেমির গ্যালারি মিলনায়তনে বসে এই অনুষ্ঠানের আসর।

‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।
‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।


আয়োজনের প্রথম দিন ২৫ জুলাই সন্ধ্যায় বন্দরনগরীতে ছিল ঝুম বৃষ্টি। বাইরে বৃষ্টির শব্দ আর শিল্পকলার গ্যালারি মিলনায়তনের ভেতরে নূপুরের ছন্দ। সেদিন সন্ধ্যা সাতটায় শুরু হয় ‘নূপুরের রিনিঝিনি ছন্দে’ শিরোনামে নৃত্যসন্ধ্যার আয়োজন।

‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।
‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।


এ অনুষ্ঠানের স্লোগান ছিল—‘নব তালে-নব ছন্দে, আমাদের আবাহন সৃষ্টির উল্লাসে’। এই অনুষ্ঠানে একক, দ্বৈত ও দলীয় নৃত্যের ছন্দে দেশের ষড়্‌ঋতুকে উপস্থাপন করা হয়। শুরুতেই ‘হে নূতন দেখা দিক’, ‘এদিন আজি কোন ঘরে গো’ শিরোনামের গানের সঙ্গে নৃত্যের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয় গ্রীষ্ম ঋতুকে। বর্ষা উপস্থাপিত হয় ‘দুরন্ত অরণ্য গিরি নির্ঝরিনী’ ও ‘কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি’ গানগুলোর নৃত্যের ছন্দে।

‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।
‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।


‘আজি ধানের ক্ষেতে রৌদ্র ছায়ার’ শিরোনামের গানের সঙ্গে নাচের মাধ্যমে শরৎকালকে তুলে ধরেন বন্ধুরা। এরপর একে একে বিভিন্ন গানের সঙ্গে নৃত্যের ছন্দে হেমন্ত, শীত ও বসন্ত ঋতুকে উপস্থাপন করেন চট্টগ্রামসভার নৃত্যশিল্পীরা।

‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।
‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।


অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করেন স্বস্তিকা সেনগুপ্ত, তানজিলা বিনতে শওকত, শারমিন আহমেদ, প্রজ্ঞা লাবণী চৌধুরী ও রাহিম চৌধুরী। অনুষ্ঠানের সমন্বয়কারী হিসেবে ছিলেন স্বস্তিকা সেনগুপ্ত ও তানজিলা বিনতে শওকত। সঞ্চালনা করেন জয়শ্রী মজুমদার ও ফয়সাল হাওলাদার।

‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।
‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।


২৬ জুলাই সন্ধ্যায় গানের শ্রদ্ধার্ঘ্যে স্মরণ করা হয় দেশের প্রয়াত দুই কিংবদন্তি শিল্পী সুবীর নন্দী ও শাহনাজ রহমতুল্লাহকে। ‘দিন যায় কথা থাকে’ শিরোনামের এই আয়োজনের সমন্বয়কারী ইশরাত জাহান ও ফয়সাল হাওলাদার।

‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।
‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।


এদিন সুরের ভেলায় ভেসে যান দর্শকেরা। শিল্পীরা একে একে পরিবেশন করেন ‘ও আমার উড়ালপঙ্খী’, ‘দিন যায় কথা থাকে’, ‘পারি না ভুলে যেতে স্মৃতিরা মালা গেঁথে’, ‘একতারা তুই দেশের কথা’, ‘যে ছিল দৃষ্টির সীমানায়’, ‘একবার যেতে দে না’, ‘এক যে ছিল সোনার কইন্যা’ শিরোনামের গানসহ মোট ১৪টি গান।

‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।
‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।


একক গানের পরিবেশনায় অংশ নেন চট্টগ্রাম বন্ধুসভার বন্ধু উৎপল মল্লিক, রিতু বড়ুয়া, জয়শ্রী মজুমদার, ইশরাত জাহান, সমাপ্তি বড়ুয়া ও তূণীর চৌধুরী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সঞ্জয় বিশ্বাস ও স্বস্তিকা সেনগুপ্ত।

‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।
‘সুপ্তি ভাঙাও, চিত্তে জাগাও, মুক্ত সুরের ছন্দ হে’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামসভার তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক আয়োজন।


আয়োজনের শেষ দিনের আসর বসেছিল গত ২৭ জুলাই। এদিন সন্ধ্যা সাতটায় কবিতার আবেশ ছড়িয়েছিল মিলনায়তনজুড়ে। এতে চট্টগ্রাম বন্ধুসভার দুই আবৃত্তিশিল্পী ফাহিম উদ্দীন শাওন ও বেনজির বিনতে শওকত পরিবেশন করেন প্রেম, বিরহ, বন্ধুত্ব ও দেশপ্রেমের কবিতা। দুই বাংলার কবিদের কবিতা ওঠে আসে এই দুই বন্ধুর পরিবেশনায়। ‘বন্ধুর জন্য কবিতা’ শিরোনামের এই আয়োজনের সমন্বয়কারী পল্লবী খাস্তগীর ও ইব্রাহীম তানভীর। ‘বন্ধু আসবে ভালোবাসার এই কবিতা উৎসবে’ স্লোগানে এই আয়োজনের সঞ্চালনায় ছিলেন তাহমিনা সানজিদা ও শিহাব জিশান।