প্যারিসে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালিত

যথাযোগ্য মর্যাদা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে বাংলাদেশ দূতাবাস, প্যারিসে ৭ মার্চ উদ্‌যাপন করা হয়েছে। ছবি: বাংলাদেশ দূতাবাস, প্যারিস
যথাযোগ্য মর্যাদা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে বাংলাদেশ দূতাবাস, প্যারিসে ৭ মার্চ উদ্‌যাপন করা হয়েছে। ছবি: বাংলাদেশ দূতাবাস, প্যারিস

যথাযোগ্য মর্যাদা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে বাংলাদেশ দূতাবাস, প্যারিস ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদ্‌যাপন করেছে। আয়োজনের শুরুতে রাষ্ট্রদূত কাজী ইমতিয়াজ হোসেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন। এরপর বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে। এরপর বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

৭ মার্চ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণী পাঠ করা হয়। এরপর বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করা হচ্ছে। ছবি: বাংলাদেশ দূতাবাস, প্যারিস
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করা হচ্ছে। ছবি: বাংলাদেশ দূতাবাস, প্যারিস

আলোচনা পর্বে উপস্থিত সবাই তাঁদের বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ও ঐন্দ্রজালিক এ ভাষণের সর্বজনীন আবেদনের বিষয় তুলে ধরেন। আমাদের জাতীয় জীবনে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত কাজী ইমতিয়াজ হোসেন। তিনি তাঁর বক্তব্যের শুরুতেই জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বলেন, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ সমগ্র বাঙালি জাতিকে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করেছিল এবং মুক্তির মন্ত্রে উজ্জীবিত করেছিল। এই ভাষণ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন মুক্তিযোদ্ধাদের শক্তি ও সাহস জুগিয়েছিল।

আলোচনা পর্বে উপস্থিত বাংলাদেশি প্রবাসীরা। ছবি: বাংলাদেশ দূতাবাস, প্যারিস
আলোচনা পর্বে উপস্থিত বাংলাদেশি প্রবাসীরা। ছবি: বাংলাদেশ দূতাবাস, প্যারিস

রাষ্ট্রদূত কাজী ইমতিয়াজ হোসেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর এ ভাষণ ইউনেসকোর মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড রেজিস্ট্রারে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, যা সারা পৃথিবীর মুক্তিকামী মানুষের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।

অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সবাইকে চা–চক্রে আপ্যায়িত করা হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি