মুম্বাইয়ে গণহত্যা দিবস পালিত

বক্তব্য দিচ্ছেন উপহাইকমিশনার মো. লুৎফর রহমান। ছবি: বাংলাদেশ উপহাইকমিশন, মুম্বাই।
বক্তব্য দিচ্ছেন উপহাইকমিশনার মো. লুৎফর রহমান। ছবি: বাংলাদেশ উপহাইকমিশন, মুম্বাই।

ভারতের মুম্বাইয়ে বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে যথাযোগ্য মর্যাদায় বুধবার (২৫ মার্চ) গণহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি স্মরণে সকালে উপহাইকমিশনে আলোচনা সভা ও প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণী পাঠ করা হয়। স্বাধীনতার ৪৯তম বার্ষিকীর প্রাক্কালে দিবসটিতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক নির্বিচার ও নির্মম গণহত্যায় নিহত ও মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের শহীদদের আত্মার মাগফিরাত এবং বাংলাদেশের উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে দোয়া ও প্রার্থনা করা হয়।

কোভিড-১৯ ভাইরাস প্রতিরোধে ভারতে ‘লকডাউন’ থাকায় আলোচনা সভায় শুধু উপহাইকমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

ভারতের মুম্বাইয়ে বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে গণহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ভারতে ‘লকডাউন’ থাকায় আলোচনা সভায় শুধু উপহাইকমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
ভারতের মুম্বাইয়ে বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে গণহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ভারতে ‘লকডাউন’ থাকায় আলোচনা সভায় শুধু উপহাইকমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

উপহাইকমিশনার মো. লুৎফর রহমান তাঁর বক্তব্যে ২৫ মার্চের গণহত্যায় হানাদার বাহিনীর নৃশংসতার চিত্র তুলে ধরেন। তিনি ইতিহাসের বর্বরতম এই দিনে নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের ওপর সশস্ত্র আক্রমণকারীদের ধিক্কার জানান। পরিশেষে দিনটি সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে সচেতন করার এবং শোক থেকে শক্তিতে পরিণত করার গুরুত্বের কথা তিনি জোর দিয়ে উল্লেখ করেন। আলোচনায় ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের গণহত্যাকে সর্বকালের ইতিহাসে বিরলতম নৃশংস গণহত্যা বলে অবহিত করেন। তিনি আরও বলেন, এত স্বল্পতম সময়ে এত অধিক মানুষের হত্যা বিশ্বের ইতিহাসে সত্যিই বিরল এবং বিষয়টি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবিদার।

পরিশেষে গণহত্যার ওপর একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।