লবণ ও জীবনের গল্প

লবণের মাঠ। এই মাঠে খেলা হয় না, লবণ চাষ হয়। চট্টগ্রামের এই লবণ মাঠে শ্রমিকেরা সারা দিন লবণ উৎপাদনে ব্যস্ত থাকেন। পটিয়ার ইন্দ্রপুলে রয়েছে বেশ কয়েকটি লবণ মাঠ। এখানে পলিথিন পদ্ধতিতে লবণ উৎপাদন করা হয়। মিলে প্রতি কেজি লবণের দাম চার থেকে পাঁচ টাকা। বৃষ্টির সময় লবণ উৎপাদন বন্ধ থাকে। তাই এই সময়টিতে সবচেয়ে বেশি কর্মব্যস্ত থাকে লবণ মাঠগুলো। দেশে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাত লবণশিল্প। দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে লবণশিল্পের অবদান ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা। গত বছর লবণের চাহিদা ছিল ১৭ দশমিক ৭৬ লাখ টন। দেশে উৎপাদিত হয় ১৩ দশমিক ৬৪ লাখ টন। সাম্প্রতিক ছবি।

১ / ৫
পলিথিন-পদ্ধতিতে প্রতি একর জমি থেকে ২০ থেকে ২৫ টন লবণ উৎপাদন করা যায়।
পলিথিন-পদ্ধতিতে প্রতি একর জমি থেকে ২০ থেকে ২৫ টন লবণ উৎপাদন করা যায়।
২ / ৫
জমাট লবণ সংগ্রহ করা হচ্ছে। অনুকূল আবহাওয়া না থাকলে লবণ উৎপাদন ব্যাহত হয়।
জমাট লবণ সংগ্রহ করা হচ্ছে। অনুকূল আবহাওয়া না থাকলে লবণ উৎপাদন ব্যাহত হয়।
৩ / ৫
ধীরে ধীরে লবণ এক স্থানে জড়ো করা হচ্ছে। মাঠে উৎপাদিত লবণের দাম কম।
ধীরে ধীরে লবণ এক স্থানে জড়ো করা হচ্ছে। মাঠে উৎপাদিত লবণের দাম কম।
৪ / ৫
মাঠ থেকে লবণ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পলিথিন-পদ্ধতিতে উৎপাদিত লবণে ময়লা থাকে না বললেই চলে।
মাঠ থেকে লবণ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পলিথিন-পদ্ধতিতে উৎপাদিত লবণে ময়লা থাকে না বললেই চলে।
৫ / ৫
তবে পলিথিন অপচনশীল বস্তু—তা মাটির উর্বরতা নষ্ট করে।
তবে পলিথিন অপচনশীল বস্তু—তা মাটির উর্বরতা নষ্ট করে।