সেরা ব্র্যান্ডগুলোকে পুরস্কৃত করতে 'বেষ্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড'

বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের উদ্যোগে নিয়েলসেন বাংলাদেশের অংশীদারত্বে এবং ডেইলি স্টারের পৃষ্ঠপোষকতায় ৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে ‘বেষ্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ এর একাদশ অধিবেশন।

নিয়েলসেন বাংলাদেশের সঙ্গে ২০০৯ সালে বেষ্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড যাত্রা শুরু করে। এটি বিশ্বমানের জরিপ পদ্ধতি (উইনিং ব্র্যান্ডসTM)। এর ওপর ভিত্তি করে সারা দেশে ৪০০০ এরও বেশি ভোক্তার ওপর সরাসরি জরিপ করা হয়ে থাকে।

১১ বছর ধরে বেষ্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড বিশেষ কিছু ব্র্যান্ডকে স্বীকৃতি দেয়। যারা কার্যকর ও সংবেদনশীল সুবিধা দেয়এবং ভোক্তাদের সন্তুষ্ট করে তাদের মাধ্যমে ব্যতিক্রমী ব্র্যান্ড ইক্যুইটি তৈরি করেছে বেষ্ট ব্র্যান্ড। নিলসন বাংলাদেশ নিয়েলসেনের দক্ষিণ এশিয়া বিশেষজ্ঞ দল দ্বারা পরিচালিত। তাঁরা কয়েকটি প্যারামিটার যুক্ত করেছে। এটি এই গবেষণাকে আরও জোরদার করেছে।

অ্যাওয়ার্ডের ক্যাটাগরি মূল্যায়নের জন্য কয়েকটি মানদণ্ড ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলো হলো, ব্র্যান্ড ইক্যুইটি ইনডেক্স, ব্র্যান্ড প্রাধান্য, চিন্তা, পছন্দ (প্রিয় ব্র্যান্ড), উপযোগিতা, মূল্য প্রিমিয়াম প্রদানের ইচ্ছা, আবেগ, ব্র্যান্ড ফিট। এর প্রাসঙ্গিকতা পরিমাপ করা হয় সর্বাধিক ব্যবহৃত ব্র্যান্ড এমওইউবি এবং ব্র্যান্ড প্রতিপত্তি দ্বারা।

ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে সামগ্রিক তুলনার জন্য গুণনশীল কাঠামো ব্যবহার করা হয়। ক্যাটাগরির মধ্যে সমন্বয় তৈরি করতে ক্যাটাগরির সঙ্গে সম্পর্কিত প্যারামিটারের ওপর সেই ক্যাটাগরিতে ক্যাটাগরির সম্পৃক্ততা এবং ব্র্যান্ডিংয়ের ভূমিকা বিবেচনা করা হয়।

এ বছর বেষ্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পাঁচটি বিশেষ ব্র্যান্ডকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে। এগুলো ১০ বছর ধরে নিরলসভাবে কাজ করে চলছে।

দেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলোর কেইসগুলি শনাক্তকরণ এবং শেয়ার করে নেওয়ার পাশাপাশি বেষ্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ব্র্যান্ডের বিভিন্ন তথ্য এবং কেস স্টাডি নিয়ে একটি ব্লগ প্রকাশ করবে। বেষ্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের একাদশ অধিবেশনে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের সর্বাধিক আইকনিক ব্র্যান্ডগুলোকে নিয়ে স্বতন্ত্র কেইস বই প্রকাশ করা হবে।