মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক-প্রথম আলো অনলাইনের 'এমটিবি টপ টক'

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড ও প্রথম আলো অনলাইন যৌথভাবে আয়োজন করে ‘এমটিবি টপ টক’। যেখানে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তির সঙ্গে হবে অনলাইন লাইভ কথোপকথন।

প্রথম পর্বে প্রথম আলোর যুব কার্যক্রম ও ইভেন্টের প্রধান মুনির হাসানের সঙ্গে অতিথি হিসেবে ছিলেন এমআইটি স্লোন সিআইও নেতৃত্ব পুরস্কার ২০২০ বিজয়ী শামীম মোহাম্মদ। তিনি আমেরিকার অন্যতম বৃহৎ খুচরা গাড়ি বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ফরচুন ২০০ কোম্পানি কারম্যাক্সের সিটিআইও।

৩০ বছর ধরে আমেরিকাপ্রবাসী শামীম মোহাম্মদ কথা বলেছেন তাঁর বেড়ে ওঠা ও কারম্যাক্সের ডিজিটাল রূপান্তর নিয়ে। তিনি আরও কথা বলেছেন এত বড় একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করার ও নেতৃত্বদানের অভিজ্ঞতা নিয়ে।

আড্ডায় আরও ছিলেন বাংলাদেশের রবি আজিয়াটা লিমিটেডের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা ড. আসিফ নাঈমুর রশীদ।

শামীম মোহাম্মদ এমআইটি স্লোন সিআইও নেতৃত্ব পুরস্কার ২০২০ পাওয়ায় তাঁকে অভিনন্দনের মাধ্যমে আড্ডার শুরু হয়।

শামীম মোহাম্মদ ও আসিফ নাঈমুর রশীদ দুজন প্রধান তথ্য কর্মকর্তা কীভাবে কাজ করেন? কী কাজ করেন? আইটিতে কীভাবে ব্যবসাগুলো এখন নির্ভর হয়ে যাচ্ছে, সে ব্যাপারে আলোকপাত করেন।

আমেরিকা, বাংলাদেশসহ সব দেশেই কীভাবে আইটি ব্যবসাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করছে এবং ভবিষ্যতে আরও ব্যবসাগুলোকে আইটি কীভাবে আকার দেবে, তা নিয়েও কথা বলেন।


কারম্যাক্স ২০১২ সালেও একটি ১০ বিলিয়ন ডলারের কোম্পানি ছিল। সেখান থেকে মাত্র ৮ বছরে তা এখন ২০ বিলিয়ন ডলারের একটি কোম্পানি। যার বড় একটি কৃতিত্ব রয়েছে কারম্যাক্সের সিটিআইও শামীম মোহাম্মদের। তাঁকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি কীভাবে এটি করে দেখালেন, সে ব্যাপারে কথা বলেন।

টেকনোলজির আগে মানুষ এবং কাজ করার পরিবেশ নিয়ে যাঁরা কাজ করছেন কোম্পানিতে, তাঁদের অভিজ্ঞতা সন্তোষজনক কি না, সে ব্যাপারটিতে গুরুত্ব দিলেন তাঁরা।
কঠোর পরিশ্রম ও সব সময় নতুন কিছু শেখার আগ্রহ আমাকে এত দূর এনেছে বলে জানালেন শামীম মোহাম্মদ।

ভবিষতের জন্য সব সময় নিজেকে তৈরি করতে হবে এবং এর জন্য সব সময় পড়ালেখা করতে হবে বলে জানালেন ড. আসিফ নাঈমুর রশীদ।


কীভাবে ডিজিটালাইজেশনের দিকে চলে যাচ্ছে কোম্পানিগুলো, সে ব্যাপারে কথা বলতে বলতে আড্ডা এগিয়ে যায়।