'চতুর্থ শিল্পবিপ্লব' নিয়ে আইইউবিতে সম্মেলন

‘সোশ্যাল সায়েন্সেস ইন দ্য টোয়েন্টি ফার্স্ট সেঞ্চুরি: সারভাইভাল স্ট্র্যাটেজি ফর হিউম্যান কাইন্ড অ্যাড্রেসিং আইআর ৪.০’ শীর্ষক সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে বক্তব্য দেন আইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান এ মতিন চৌধুরী।
‘সোশ্যাল সায়েন্সেস ইন দ্য টোয়েন্টি ফার্স্ট সেঞ্চুরি: সারভাইভাল স্ট্র্যাটেজি ফর হিউম্যান কাইন্ড অ্যাড্রেসিং আইআর ৪.০’ শীর্ষক সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে বক্তব্য দেন আইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান এ মতিন চৌধুরী।

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সাক্ষী হতে যাচ্ছে একুশ শতক। এই ‘ফোর্থ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভল্যুশন’ বা ‘আইআর ৪.০’-এর মূল প্রতিপাদ্য হলো ক্লাউড প্রযুক্তির মাধ্যমে সাইবার ফিজিক্যাল সিস্টেমের স্বায়ত্তশাসন সৃষ্টি।

‘সোশ্যাল সায়েন্সেস ইন দ্য টোয়েন্টি ফার্স্ট সেঞ্চুরি: সারভাইভাল স্ট্র্যাটেজি ফর হিউম্যান কাইন্ড অ্যাড্রেসিং আইআর ৪.০’ নামে ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)-তে এক সম্মেলন হয়। রাজধানীর বসুন্ধরায় হওয়া বৃহস্পতিবারের ওই সম্মেলনে এসব কথা বলেন বক্তারা।

সম্মেলনের আয়োজন করে আইইউবির স্কুল অব লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের অধীন ডিপার্টমেন্ট অব সোশ্যাল সায়েন্সেস অ্যান্ড হিউম্যানিটিজ।

সম্মেলনের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এশিয়ান টাইগার্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইফতি ইসলাম। ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ’ নামের ওই প্রবন্ধে তিনি বলেন, এই শিল্প বিপ্লবের ফলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যে অগ্রগতি হচ্ছে, তাতে অনেকেই পেশা পরিবর্তন করতে বাধ্য হবেন। নতুন নতুন চাকরি সৃষ্টি হবে। তথ্য ও প্রযুক্তির এই বিশাল অগ্রগতির কারণে একুশ শতক সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে কতটা প্রস্তুত ও কীভাবে এই বিপ্লব নেবে, সেটাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ বলেও উল্লেখ করেন এই প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ।

সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে উপস্থিত আইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান এ মতিন চৌধুরী। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য জনাব জাভেদ হোসেন।

সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন আইইউবির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও ট্রেজারার খন্দকার মো. ইফতেখার হায়দার, স্কুল অব লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের ভারপ্রাপ্ত ডিন ইমতিয়াজ এ হুসেইন। দিনব্যাপী এ আয়োজনে চারটি গুরুত্বপূর্ণ সেশনে গবেষণাভিত্তিক নিবন্ধ উপস্থাপন করা হয়।